কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সন্দেশখালিকাণ্ডে বিজেপির দুই কর্মী খুন হয়েছিলেন। তাঁদের নাম প্রদীপ মণ্ডল এবং প্রশান্ত মণ্ডল। ওই দু’জনেই তফসিলি গোষ্ঠীর। ওই খুনের ঘটনা নিয়ে রাজ্য-রাজনীতি উত্তাল হয়েছিল। তৃণমূল-বিজেপি দু’পক্ষের রাজনৈতিক তরজা জাতীয় পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল। তারই পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় তফসিলি (এসসি) কমিশন সন্দেশখালির ঘটনায় গত সপ্তাহে মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছিল। অরুণ হালদারের দাবি, জাতীয় এসসি কমিশন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিসের ডিজি সহ শীর্ষ প্রশাসনিক কর্তাদের ওইদিন হাজির থাকতে বললেও নবান্নের তরফে তা মানা হয়নি। আইজি (দক্ষিণবর্গ) বিশাল গর্গ ওইদিন এসসি কমিশনের ফুল বেঞ্চের সামনে মৃতদের পরিবারকে সরকারি সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বাস্তবে তা কিছুই পূরণ হয়নি বলেও জানিয়েছেন অরুণ হালদার। তাঁর কথায়, কমিশন সাতদিনের চরম সময়সীমা দিয়েছিল। কিন্তু তাতে কোনও লাভ হয়নি। বিষয়টি নিয়ে আমি নিজে দিল্লিতে কমিশনের কর্তাদের সঙ্গে ধারাবাহিক যোগাযোগ রেখেছিলাম। সেই মতো আজ, বুধবার জাতীয় এসসি কমিশনে পশ্চিমবঙ্গ পুলিসের শীর্ষ প্রতিনিধিকে হাজির থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলেও দাবি করেন অরুণবাবু। তিনি আরও বলেন, মৃত দুই এসসি পরিবারের পাশাপাশি আরও ছ’জন বিজেপি কর্মী সন্দেশখালিকাণ্ডে এখনও নিখোঁজ। অবিলম্বে তাঁদের খুঁজে বের করে পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণের দাবিও জানান এসসি মোর্চার সভাপতি। আগামীদিনে এই ঘটনা নিয়ে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।