বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
স্বাস্থ্যভবন সূত্রের খবর, ক’দিন আগেও যখন এই চিঠি পাঠান শান্তনুবাবু, তিনি ছিলেন আরজিকর-এর রোগী কল্যাণ সমিতি’র চেয়ারম্যান। তাঁর এই চিঠিকে অধ্যক্ষের উপর চাপ বাড়ানোর কৌশল বলেও মনে করেছে কোনও কোনও মহল। শুধু এনআরএস-এর আন্দোলনকারীদের একাংশ নয়, এই চিঠিও তাঁর আরজিকর-এর রোগী কল্যাণ সমিতি থেকে অপসৃত হওয়ার অন্যতম কারণ। এমনটাও মনে করছেন অনেকে।
যদিও এ বিষয়ে শান্তনুবাবু বলেন, কোথাও একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল। তাই জুনিয়রদের কেউ কেউ এমন করেছেন। আমার তো খারাপ লাগবেই। এই কলেজে পড়াশোনা করেছি। এখানকার ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদকও ছিলাম। তাই এই চিঠি। আরজিকর অধ্যক্ষ ডাঃ শুদ্ধধন বটব্যাল বলেন, বিষয়টিকে আমরা যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। কারা ওই ঘটনায় যুক্ত, খুঁজে বের করতে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে।