বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
ফল প্রকাশের দিন ঘোষণা হতেই প্রি কাউন্সেলিং তথা এডুকেশন ফেয়ারের দিনক্ষণ ঘোষণা করে দিয়েছে অ্যাসোসিয়েশন অব প্রফেশনাল অ্যাকাডেমিক ইনস্টিটিউশনস (আপাই)। ২১ জুলাই থেকে ২৪ জুলাই নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এই এডুকেশন ফেয়ারটি হবে। এ বিষয়ে সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করেছিল আপাই। সেখানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি তরণজিৎ সিং, সাধারণ সম্পাদক সত্যম রায়চৌধুরী, মৌলানা আবুল কালাম আজাদ বিশ্ববিদ্যালয় (মাকাউট)-এর উপাচার্য সৈকত মৈত্র এবং অন্যরা।
ভোটের জন্য জয়েন্টের পরীক্ষা, ফলপ্রকাশ তথা কাউন্সেলিং পিছিয়ে যাওয়ায় অনেক ছাত্রছাত্রী ভিন রাজ্যের প্রতিষ্ঠানগুলিতে চলে গিয়েছে। এর ফলে কলেজগুলির আসন পূরণে কি সমস্যা হবে? এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর না দিয়ে সৈকতবাবু বলেন, গণতন্ত্রে নির্বাচন হবেই। সেটা ধরে নিয়েই আমাদের এগতে হবে। যা সময় পাওয়া গিয়েছে, তার মধ্যেই কাজ করতে হবে। ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কাজের সুযোগ কমছে বলেও মনে করেন না তিনি। এ ব্যাপারে একমত সত্যমবাবুও। সৈকতবাবুর বক্তব্য, শিল্পের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ইঞ্জিনিয়ারিং পাঠ্যক্রমও বদলাচ্ছে। এখন বিভিন্ন ট্রেড-এর সমন্বয় ঘটানো হচ্ছে। যেমন মেকানিক্যালের সঙ্গে ইলেকট্রনিক্স, সিভিলের সঙ্গে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, ক্লাউড কম্পিউটিং, মেশিন লার্নিং, রোবোটিক্স এবং অটোমেশনের মতো বিষয়গুলি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। অর্থাৎ, একটি ক্ষেত্রে কাজের সুযোগ কমলেও অন্যদিকে বাড়ছে। সত্যমবাবু বলেন, ঠিকমতো পড়াশোনা করলে এখনও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অন্যান্য ক্ষেত্রের চেয়ে চাকরির সুযোগ বেশি।