বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, বর্ষা নামার আগে যেসব রাস্তায় খানাখন্দ রয়েছে, তা সারিয়ে তুলতে হবে। যেসব রাস্তা তৈরি হচ্ছে, তার কাজ পুজোর আগে ২ অক্টোবরের মধ্যে শেষ করতে হবে। ১৫ দিন অন্তর রাস্তার অবস্থার রিপোর্ট জমা দিতে হবে। এর জন্য আগে থেকেই একটি সফটওয়্যার তৈরি করা হয়েছে। সেখানে তা তুলে ধরতে হবে। প্রতিটি ব্রিজ ও উড়ালপুল নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে। এর জন্য এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারদের নির্দিষ্ট ব্রিজের দায়িত্ব নিতে হবে। তিন মাস অন্তর ব্রিজের অবস্থা দেখে রিপোর্ট জমা দিতে হবে। কোথাও যেন কোনও খামতি না থাকে, তার উপর বিশেষ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ারের উপর ব্রিজ বা উড়ালপুলের দায়িত্ব থাকবে, কোনও কিছু হলে তাঁর উপর দায় চাপবে।
সেই সঙ্গে এদিন বলা হয়েছে, রাস্তা তৈরির পর পাঁচ বছরের মধ্যে খানাখন্দ হলে তার দায়িত্ব নিতে হবে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারি সংস্থাকে। তাদের ডেকে রাস্তা সারানোর নির্দেশ দিতে হবে। যদি তারা না করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সেই সঙ্গে যেসব বড় বড় বিল্ডিং তৈরির কাজ চলছে, তা দু’বছরের আগেই শেষ করতে হবে। অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের আগে কাজ শেষ করার নির্দেশ দিয়েছেন পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। আজ, বুধবার সাউথ জোন এবং বৃহস্পতিবার ওয়েস্ট জোনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার, সুপারিনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার এবং চিফ ইঞ্জিনিয়ারদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন পূর্তমন্ত্রী ও পূর্তসচিব।