কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, মৌসুমি বায়ু উত্তরবঙ্গের প্রায় দোরগোড়ায় চলে এসেছে। রবি-সোমবারের মধ্যে উত্তরবঙ্গের কিছু এলাকায় বর্ষা ঢুকে পড়তে পারে বলে আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা। ওই এলাকায় প্রাক বর্ষার বৃষ্টিও শুরু হয়ে গিয়েছে। গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা আসার অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। তবে এই এলাকায় বর্ষা আসতে আরও কয়েকদিন সময় লাগবে। আাগামী মঙ্গল-বুধবার নাগাদ উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ওই নিম্নচাপটি মৌসুমি বায়ুকে ওড়িশা ও গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে টেনে আনবে। ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূল সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে কোনও নিম্নচাপ তৈরি হলে বর্ষার আগমনেই গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে বিশেষ করে উপকূল সংলগ্ন ও কাছকাছি এলাকায় ভালো বৃষ্টি হতে পারে। জুন মাসে এখনও পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ব্যাপক ঘাটতি থাকায় কৃষি দপ্তর চাষবাস বিশেষ করে আামন ধানের চাষ নিয়ে কিছুটা চিন্তায় আছে। বর্ষার প্রথম ছোঁয়াতেই ভালো বৃষ্টি হলে সেই চিন্তা কমবে বলে আশা করছেন আবহাওয়াবিদরা। দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢোকার স্বাভাবিক দিন ১০ জুন। এখনই ছ’দিনের দেরিতে চলছে বর্ষা। উত্তরবঙ্গে তো বর্ষা ঢুকতে আরও দেরি করেছে। সেখানে বর্ষা আসার স্বাভাবিক দিন ৫ জুন। তবে আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এই দেরির মধ্যে কোনও অস্বাভাবিকতা নেই। এটা হয়েই থাকে। নির্ধারিত সময়ের ১০ দিনেরও পরে বর্ষা আসার নজির রয়েছে। দেরিতে আসার জন্য বৃষ্টি এই মরশুমে কম হবে এমন কিছু ব্যাপার কিন্তু নেই। চাষের জন্য জুলাই ও আগস্ট মাসের বৃষ্টি গুরুত্বপূর্ণ।