গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গতকাল ডা. হর্ষ বর্ধন ট্যুইট করে বলেছিলেন, ডাক্তারদের ওপর যারা হামলা করবে, তাদের জন্য জামিন অযোগ্য ধারা সহ আইন তৈরি করা উচিত। কমপক্ষে ১২বছরের জেল হওয়া দরকার। ক্লিনিক্যাল এস্ট্যাবলিশমেন্ট আইনকে কালা কানুন বলেও উল্লেখ করে তা প্রত্যাহার করে নেওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী। যেভাবে গোটা দেশের ডাক্তাররা ধর্মঘট করছে, তাতে চিকিৎসা পরিষেবা ব্যবস্থা কার্যত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই যে ঘটনার জেরে এই প্রভাব, তা কাটিয়ে উঠতে ডাক্তারদের নিরাপত্তার পক্ষে সওয়াল চড়িয়েছেন ডা. হর্ষ বর্ধন।
এদিকে, এনআরএস কাণ্ডের জেরে আজও নয়াদিল্লির এইমস সহ কয়েকটি সরকারি হাসপাতালে প্রতীকী কর্মবিরতি চলে। মাথায় ব্যান্ডেজ আর হেলমেট পরে চিকিৎসা করেন প্রতিবাদী ডাক্তাররা। একইসঙ্গে ডাক্তারদের সংগঠনের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়, ডাক্তারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকার উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে, ফের আন্দোলন শুরু হবে। তবে ডাক্তারদের এভাবে লাগাতার কর্মবিরতির মাধ্যমে যেমন কেন্দ্র সমর্থন করছে না, একইভাবে ডাক্তারদের কাজের পরিবেশ যাতে নিরাপদ হয়, সে ব্যাপারে রাজ্যকে উদ্যোগ নিতে হবে বলে জানিয়ে মোদি সরকার।