পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিকে, এই ঘটনাতেও রাজ্যকে প্যাঁচে ফেলার সুযোগ ছাড়েনি বিরোধী দলগুলি। এনআরএসের ঘটনা আসলে রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক ব্যর্থতার জন্যই হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, রোগী পরিষেবা বন্ধ করে ধর্মঘট মানা যায় না। পাশাপাশি গুন্ডারা যখন তখন হাসপাতালে ঢুকে সরকারি কর্মী-ডাক্তারদের মারধর করে আসবে, সেসবও মানা যায় না। আসলে নৈরাজ্য চলছে। একই সুর প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর গলাতেও। এদিকে, মঙ্গলবার বাম পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী মল্লিকবাজারের ওই বেসরকারি নার্সিংহোমে গিয়ে গুরুতর আহত ইন্টার্নকে দেখে আসেন। ডাক্তারদের আন্দোলনে পাশে আছেন বলে জানিয়ে সুজনবাবু বলেন, রাজনীতি করার জন্য এত জায়গায় ছুটে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী, অথচ মার খেয়ে হাসপাতালে ভর্তি ইন্টার্নকে দেখতে আসতে পারছেন না?