বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আগামী সোমবার আদর্শ নির্বাচনী আচরণবিধি উঠে যাচ্ছে। তখন ই- পিওএস যন্ত্র নিয়ে পরবর্তী কর্মপন্থা ঠিক করবে খাদ্য দপ্তর। তবে এখনও পর্যন্ত যা পরিস্থিতি, তাতে ই-পিওএস চালু করা থেকে পিছিয়ে যেতে চাইছে না খাদ্য দপ্তর। কারণ এই যন্ত্র চালু হলে রেশন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা আসবে। রেশন কার্ড যন্ত্রে সোয়াইপ করে গ্রাহক চাল-গম সংগ্রহ করলে সেই তথ্য খাদ্য দপ্তরের সার্ভারে জমা পড়ে যাবে। ফলে কোনও অনিয়ম করা যাবে না।
অন্যদিকে ডিলারদের সংগঠনের বক্তব্য, ওই যন্ত্র ব্যবহার করার জন্য যে কারিগরি দক্ষতা প্রয়োজন তা অধিকাংশ ডিলারের নেই। কারিগরি যোগ্যতা সম্পন্ন লোক নিয়ে কাজ করাতে গেলে খরচ বাড়বে। কিন্তু এখনই যে কমিশন দেওয়া হয়, তাতে খরচ ওঠে না। তাই আড়াইশ টাকা কমিশন দাবি করা হয়েছে। কিন্তু খাদ্য দপ্তর কমিশন বৃদ্ধিতে রাজি নয়। কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত রেশন ব্যবস্থা পুরোপুরি চালু করার জন্য আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত সময় বাড়িয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই ই-পিওএস যন্ত্র চালু করার জন্য আরও সময় দেওয়া যায় বলে মনে করছেন ডিলাররা।