পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হুগলি কলেজিয়েট স্কুলের ছাত্র সুকল্প দে ৬৮৬ নম্বর পেয়ে পঞ্চম স্থানে রয়েছে। বাঁকুড়া জেলা স্কুলেরই দুই ছাত্র সায়ন্তন দত্ত (৬৮২) এবং সৌগত পান্ডা (৬৮১) যথাক্রমে অষ্টম এবং নবম স্থানে রয়েছে। কলেজ স্ট্রিটের দু’টি প্রাচীন স্কুল হিন্দু এবং হেয়ারের ফলাফল মোটামুটি। হিন্দু স্কুলে সর্বোচ্চ নম্বর উঠেছে ৬৩৯। ৯৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে সবাই পাশ করেছে। ‘এএ’ গ্রেড পেয়েছে সাত জন। হেয়ার স্কুলের ৭৫ জনের মধ্যে ৭৫ জনই পাশ করেছে। সর্বোচ্চ নম্বর উঠেছে ৬৫২। কলকাতার সরকারি স্কুলগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের সৌহার্দ্য দত্ত (৬৭৮)।
সরকারি স্কুলের ফলাফল আশাব্যাঞ্জক না হওয়ার পিছনে সঞ্জয় চক্রবর্তী এবং সৌগত বসু দু’জনেই শিক্ষকের অপ্রতুলতাকে কারণ হিসেবে স্বীকার করেছেন। সঞ্জয়বাবু বলেন, পরিকাঠামোগত কিছু সমস্যার অবশ্য অনেকটাই সমাধান হয়েছে। সৌগতবাবু বলেন, আগে সরকারি স্কুলে শিক্ষক নিয়োগ হত পাবলিক সার্ভিস কমিশনের মাধ্যমে। এখন অন্যান্য সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত স্কুল থেকে এসএসসির মাধ্যমে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের ডেপুটেশনে সরকারি স্কুলে নিয়ে আসা হচ্ছে। এতে শিক্ষকদের মানের অনেকটাই হেরফের হচ্ছে। বিআরজিএফ প্রকল্পের স্কুল থেকেও শিক্ষকদের এনে নামী সরকারি স্কুলে শিক্ষক, এমনকী প্রধান শিক্ষকও করে দেওয়া হচ্ছে। যোগ্য শিক্ষক দিয়ে পদ পূরণে সরকারের ব্যর্থতাও এই স্কুলগুলির অবনতির অন্যতম কারণ হিসেবে দাবি করেন সৌগতবাবু।