বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সুভাষ দত্ত জানিয়েছেন, ২০১৭ সালে ১ নভেম্বর এনজিটি’র পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, পৌষমেলাকে প্লাস্টিক বর্জিত করতে হবে। পৌষমেলাতে কোনওরকম জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করা যাবে না। আগুনও জ্বালানো যাবে না। আইন মোতাবেক মেলার নিজস্ব জঞ্জাল ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এছাড়াও মেলা চলাকালীন পয়ঃপ্রণালী ব্যবস্থাকে শান্তিনিকেতনের স্থায়ী নিকাশি ব্যবস্থার সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে। আদালত থেকে মেলার পরিবেশ রক্ষার্থে এরকম একাধিক নির্দেশ দেওয়া হলেও, তা এখনও মানা হয়নি। উল্টে আগের মতোই অবস্থা রয়েছে মেলার। সুভাষবাবু এই অভিযোগ তুলে এদিন আদালতের দ্বারস্থ হন। তিনি বলেন, আদালত হস্তক্ষেপ করে অবিলম্বে তার নির্দেশ কার্যকর করতে বাধ্য করুক সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে। এদিন আদালতে সেবিষয়ে ছবি সহ কিছু তথ্যপ্রমাণ জমা দেন সুভাষবাবু। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই আদালত সুভাষবাবুর অভিযোগ গ্রহণ করেছে। সেই সঙ্গে বিশ্বভারতী, শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট, শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন ডেভেলপমেন্ট অথরিটি’কে হলফনামা দিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে বলা হয়েছে।