কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ভোটকর্মীর দায়িত্ব পাওয়া সরকারি কর্মী, শিক্ষকরা পোস্টাল ব্যালট বা ইডিসি-র মাধ্যমে ভোট দিতে পারেন। তিনি যে লোকসভা কেন্দ্রের ভোটার, সেই কেন্দ্রের কোনও বুথে ডিউটি পড়লে সংশ্লিষ্ট ভোটকর্মী ইডিসি দিতে পারেন। সেটি দেখিয়ে যে বুথে তিনি ভোটকর্মী হিসেবে কাজ করছেন, সেখানে ইভিএমে ভোট দিতে পারেন। ভোটের নথিতে সেটা উল্লেখ করা থাকে। অন্যদের ক্ষেত্রে পোস্টাল ব্যালট দেওয়া হয়। পোস্টাল ব্যালট বা ইডিসি পাওয়ার জন্য সরকারি কর্মীদের নির্দিষ্ট ফর্মে আবেদন করতে হয়। পোস্টাল ব্যালট ভোটের অনেক আগেই ডাকযোগে বাড়ি বা অফিসের ঠিকানায় পৌঁছে যায়। তাতে ভোটদান করে সিল অবস্থায় ডাকযোগে পাঠানো বা সরাসরি জমা দেওয়া যায়। সরাসরি জমা দেওয়ার ব্যবস্থা রিটার্নিং অফিসারের দপ্তরে ও ভোটের ডিসিআরসি অফিসে থাকে। ভোটগণনা শুরু হওয়ার আগেই পোস্টাল ব্যালট গণনা কেন্দ্রে পৌঁছে যায়। সেটি গোনার পর তবে ইভিএম খোলা হয়।
এদিকে, রাজ্য সরকারের অর্থ দপ্তরের লটারি ডাইরেক্টরেটের দুটি অফিসের কয়েকজন কর্মীকে রবিবার ভোটের দিন দপ্তরে কাজ করতে হবে। ওই অফিসে কয়েকজন কর্মীকে সাধারণত রবিবারও কাজ করতে হয়। কাল, রবিবার লোকসভা ভোটের দিন হওয়া সত্ত্বেও কাজের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা ছাড় পাননি বলে অভিযোগ। ফেডারেশনের নেতা পার্থবাবু জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে তাঁরা কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।