পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ট্যুইটারে এদিন মমতাকে ‘বাঘিনী’ আখ্যা দিয়ে পিডিপি নেত্রী লেখেন, ‘অবশেষে মমতার মতো একজন বাঘিনী এসে গিয়েছেন যিনি সেই ভাষাতেই কথা বলেন, যে ভাষা বিজেপি বোঝে। মায়াবতী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবং ওঁর মতো নেত্রীরা শাসকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো দৃঢ়তা ও সাহস দেখিয়েছেন। পিতৃতন্ত্রে মোড়া ভারতীয় রাজনীতিতে মহিলাদের জন্য ঐতিহাসিক মুহূর্ত তৈরি করেছে এবারের লোকসভা নির্বাচন।’ মমতার প্রশংসা করার পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনকেও একহাত নিয়েছেন মেহবুবা। কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করে তিনি প্রশ্ন তোলেন, গত মঙ্গলবার পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপক অশান্তি ও হিংসা হয়েছে। তাহলে কেন প্রচারে নিষেধাজ্ঞা জারি করতে দু’দিন লেগে গেল কমিশনের? এর পিছনে কি প্রধানমন্ত্রীর র্যা লির কোনও ভূমিকা আছে? তাঁর আরও সংযোজন, একটি সাংবিধানিক সংস্থার এহেন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ প্রমাণ করছে যে তারা বিজেপিরই আজ্ঞাবহ। ক্ষমতা ধরে রাখতে আর কত নীচে নামবে বিজেপি?
মেহবুবার সুরে সুর মিলিয়েই মমতাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন তাঁর পূর্বসূরী এনসি নেতা ওমর আবদুল্লা। এবারের নির্বাচনে মমতা বিপুল ভোটে জয়ী হবেন জানিয়ে ওমর ট্যুইট করেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি নির্বাচন কমিশনকে হাত করতে পারে, নিখুঁত ভাবে সাজানো প্রচারে বিভাজন এবং মেরুকরণের রাজনীতি করতে পারে এবং একের পর এক নির্বাচনী আচরণবিধি ভেঙেও পার পেয়ে যেতে পারে। কিন্তু, এসবে কিছুই হবে না কারণ ২৩ মে পশ্চিমবঙ্গে মমতা দিদিই জয়ী হবেন।’