উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা ও বিদ্যাসাগর কলেজ তছনছ করা নিয়ে তোলপাড় চলছে দেশজুড়ে। তৃণমূল-বিজেপি একে-অন্যকে দুষছে। বুধবারও তার মাত্রা বেড়েছে বই কমেনি। ঠিক এমন একটা সময়ে মাসকয়েক আগে বিজেপিতে যোগ দেওয়া আলিপুরের নেতা রাকেশ সিংয়ের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। খোদ মুখ্যমন্ত্রী ভিডিওটি দেখেছেন। ঘনিষ্ঠমহলে তার নিন্দায় সরব হয়ে জানিয়েছেন, গেরুয়া পোশাক, গেরুয়া পাগড়ি পরে হাতে লাঠি নিয়ে বিদ্যাসাগর কলেজে যে দাপাদাপি হবে, মনীষীর মূর্তি নষ্ট করা হবে, ভিডিওতেই তার ইঙ্গিত আছে।
আলিপুর চিড়িয়াখানা, কয়েকটি হাসপাতাল চত্বর এবং স্থানীয় কিছু এলাকার বিতর্কিত নেতা বলে পরিচিত রাকেশকে সেই ভিডিওতে আট ফুট লম্বা ডান্ডা নিয়ে লোকজনকে অমিত শাহের মিছিলে আসতে নির্দেশ দিতে শোনা যাচ্ছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিজেপির প্রতীক পদ্মফুল আঁকা গেঞ্জি গায়ে রাকেশ ‘ফাটাফাটি’ বলে একটি গ্রুপের সদস্যদের উদ্দেশে ধমকের সুরে বলছেন, আপনারা কী কাজের জন্য এই গ্রুপে আছেন, ভালোই জানেন। আগামীকালের (মঙ্গলবারের) রোড শোতে (অমিত শাহের মিছিল) ঝামেলা হতে পারে। আপনাদের আসা খুব জরুরি। যদি না আসেন, এই ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপ থেকে আমরা আপনাদের একেবারে বের করে দেব। এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন রাকেশ।
বিতর্কিত নেতাকে ওই ভিডিওতে আরও বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপের আমার যত হোয়াটসঅ্যাপ সদস্য আছেন, যত ভাই ও বন্ধু আছেন, প্রত্যেককে বলছি, ‘আগামীকাল আপনাদের ঝামেলা করতে হতে পারে। তাই কাল অবশ্যই আসবেনই আসবেন।’ কেন ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপের লোকজনের ওই মিছিলে আসা এত জরুরি, সেকথাও সেই ভিডিওবার্তায় খোলাখুলি বলেছেন রাকেশ। বলছেন, আগামীকাল অমিত শাহের অনুষ্ঠান আছে। তাঁর রোড শো আছে। সেখানে আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে। আট ফুটের ডান্ডা নিয়ে পুলিস আর তৃণমূলের গুন্ডাদের সঙ্গে লড়তে হবে আপনাদের।
এই ভিডিও’র সত্যতা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে বুধবার ফোন করা হয়েছিল রাকেশকে। তিনি বলেন, হ্যাঁ, ভিডিওটি আমারই। আমিই বলেছি। মুখ্যমন্ত্রী এখন সেটি আগরপাড়ার সভা থেকে দেখাচ্ছেন বলেও দেখলাম। কিন্তু, আমার সাফ কথা হল, পুরো বক্তব্য না দেখিয়ে ভিডিও’র একটি অংশ কেটে প্রচার করা হচ্ছে। কেন এইসব বলেছি, তার ব্যাখ্যাও দিয়েছিলাম। সেসব কেটে ভিডিওটি প্রচারিত হচ্ছে। ভিডিওটি ছিল ২ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের। দেখানো হচ্ছে ১ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের। এক তৃণমূল ছাত্রনেতার উল্লেখ করে পাল্টা রাকেশ এদিন বলেন, উনি ওই সন্ধ্যায় বন্ধ বিদ্যাসাগর কলেজে ৫০-৬০ জন ছেলে নিয়ে কী করছিলেন? এবার আমাদের পালা। ভিডিও আমাদেরও আছে। তিনটি ছাড়ব শীঘ্রই। সব জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।
আলিপুর চিড়িয়াখানা, কয়েকটি হাসপাতাল চত্বর এবং স্থানীয় কিছু এলাকার বিতর্কিত নেতা বলে পরিচিত রাকেশকে সেই ভিডিওতে আট ফুট লম্বা ডান্ডা নিয়ে লোকজনকে অমিত শাহের মিছিলে আসতে নির্দেশ দিতে শোনা যাচ্ছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, বিজেপির প্রতীক পদ্মফুল আঁকা গেঞ্জি গায়ে রাকেশ ‘ফাটাফাটি’ বলে একটি গ্রুপের সদস্যদের উদ্দেশে ধমকের সুরে বলছেন, আপনারা কী কাজের জন্য এই গ্রুপে আছেন, ভালোই জানেন। আগামীকালের (মঙ্গলবারের) রোড শোতে (অমিত শাহের মিছিল) ঝামেলা হতে পারে। আপনাদের আসা খুব জরুরি। যদি না আসেন, এই ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপ থেকে আমরা আপনাদের একেবারে বের করে দেব। এমন হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন রাকেশ।
বিতর্কিত নেতাকে ওই ভিডিওতে আরও বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপের আমার যত হোয়াটসঅ্যাপ সদস্য আছেন, যত ভাই ও বন্ধু আছেন, প্রত্যেককে বলছি, ‘আগামীকাল আপনাদের ঝামেলা করতে হতে পারে। তাই কাল অবশ্যই আসবেনই আসবেন।’ কেন ‘ফাটাফাটি’ গ্রুপের লোকজনের ওই মিছিলে আসা এত জরুরি, সেকথাও সেই ভিডিওবার্তায় খোলাখুলি বলেছেন রাকেশ। বলছেন, আগামীকাল অমিত শাহের অনুষ্ঠান আছে। তাঁর রোড শো আছে। সেখানে আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে হবে। আট ফুটের ডান্ডা নিয়ে পুলিস আর তৃণমূলের গুন্ডাদের সঙ্গে লড়তে হবে আপনাদের।
এই ভিডিও’র সত্যতা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে বুধবার ফোন করা হয়েছিল রাকেশকে। তিনি বলেন, হ্যাঁ, ভিডিওটি আমারই। আমিই বলেছি। মুখ্যমন্ত্রী এখন সেটি আগরপাড়ার সভা থেকে দেখাচ্ছেন বলেও দেখলাম। কিন্তু, আমার সাফ কথা হল, পুরো বক্তব্য না দেখিয়ে ভিডিও’র একটি অংশ কেটে প্রচার করা হচ্ছে। কেন এইসব বলেছি, তার ব্যাখ্যাও দিয়েছিলাম। সেসব কেটে ভিডিওটি প্রচারিত হচ্ছে। ভিডিওটি ছিল ২ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের। দেখানো হচ্ছে ১ মিনিট ৫৩ সেকেন্ডের। এক তৃণমূল ছাত্রনেতার উল্লেখ করে পাল্টা রাকেশ এদিন বলেন, উনি ওই সন্ধ্যায় বন্ধ বিদ্যাসাগর কলেজে ৫০-৬০ জন ছেলে নিয়ে কী করছিলেন? এবার আমাদের পালা। ভিডিও আমাদেরও আছে। তিনটি ছাড়ব শীঘ্রই। সব জলের মতো পরিষ্কার হয়ে যাবে।
