বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
বিহারের উপর যে ঘূর্ণাবর্ত ছিল, তার প্রভাবেই এই বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। সোমবার ঘূর্ণাবর্তটি ঝাড়খণ্ডের উপর সরে আসে, যার প্রভাবেই এই ঝড়-বৃষ্টি। আলিপুর কেন্দ্রের অধিকর্তা গণেশকুমার দাস এদিন বলেন, ঘূর্ণাবর্তের কারণে সোমবার থেকে বৃষ্টির অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে রাজ্যে। সোমবার কলকাতা তারই সুফল পেল। ঘূর্ণাবর্ত সরলেই অবশ্য মে মাসের চেনা ভ্যাপসা গরম ফিরবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন অধিকর্তা।
তবে ঘূর্ণাবর্তের কারণে লু বা গরম হওয়া এদিন তেমন বয়নি শহরে। জেলাতেও কোথাও তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়ায়নি। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাঁকুড়া বা আসানসোলের মতো জায়গায় তা ৩৭ থেকে ৩৮ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করেছে। তবে ঘূর্ণাবর্তের কারণেই বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকতে শুরু করায় ভ্যাপসা ভাব জিইয়েছিল দিনভর। যা তুমুল অস্বস্তির কারণ হয়েছে রাস্তাঘাটে বের হওয়ার মানুষের।