পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
২০০৯ সালে ওই পর্ষদ শিক্ষক নিয়োগের জন্য যে প্যানেল তৈরি করেছিল, তা নিয়ে গুরুতর অভিযোগ ওঠে। হাইকোর্টে এনিয়ে মামলাও দায়ের হয়। মামলাকারী সুমন্ত রায় ও অন্যান্যদের তরফে আইনজীবী পার্থ দেববর্মন ও মনসারাম মণ্ডল আদালতকে জানান, তফসিলি জাতি বা উপজাতির প্রতিনিধি না হওয়া সত্ত্বেও, প্রার্থী পদের প্রাথমিক তালিকায় নাম না থাকা ব্যক্তিদের নামও প্যানেলে তুলে দেওয়া হয়। তাছাড়া প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার নিরিখে যে নম্বর বরাদ্দ হওয়ার কথা, সেখানেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। উল্লেখ্য, এই অভিযোগের ভিত্তিতে আদালত বেশ কিছু অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেয়। এমনকী প্রাসঙ্গিক প্রার্থী তালিকাও পেশ করতে হয়েছে। মামলাকারীরা লিখিত হলফনামা জমা করেছেন। কিন্তু, অভিযুক্ত পর্ষদ বারংবার জবাবি হলফনামা দিতে দেরি করছে বলে অভিযোগ ওঠে। যা গ্রহণযোগ্য মনে করায় আদালত জরিমানার নির্দেশ দিয়েছে।