পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিনের অনুষ্ঠানে বেশ কিছু দেশের কনসাল জেনারেলের অফিসের প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ করা হয়েছিল। জার্মানি, চীন সহ কয়েকটি দেশের এমন প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। উপাচার্য বলেন, প্রতি বছর অন্তত ২০ শতাংশ এমন কোর্সের আসন খালি থাকে। আমরা এই প্রতিনিধিদের বলছি, তাঁদের দেশের পড়ুয়ারা এই সব কোর্সে ভর্তি হতে পারবেন। তাঁরা এই বিষয়টি নিজেদের দেশে প্রচার করবেন। এর সুবিধা পেতে আমাদের অবশ্য কিছুটা সময় লাগবেই।
কিন্তু কেন এই সব খালি আসনগুলিতে বিদেশি পড়ুয়াই ভর্তি করতে চাইছে বিশ্ববিদ্যালয়? সৈকতবাবুর কথায়, বিদেশি পড়ুয়াদের ভর্তি করালে, সেই কলেজ বিশ্বের দরবারে গুরুত্ব পাবে। যখন একটি বা দু’টি কলেজে বেশি সংখ্যায় বিদেশি পড়ুয়া ভর্তি হবেন, তখন তার একটা আলাদা আকর্ষণ তৈরি হবে অন্যান্য পড়ুয়াদের জন্য। তাতে ভর্তির হারও বাড়বে। বেশ কিছু কলেজের সঙ্গে এ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা রাজিও হয়েছে।