বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তৃণমূলের আরও অভিযোগ, বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে আর কে মিত্রের সম্পর্ক শুধু মালদহ দক্ষিণ কেন্দ্রে নয়, গোটা রাজ্যেই স্বচ্ছ এবং অবাধ নির্বাচনের পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। তিনি বাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি দেখভাল করছেন। ব্যক্তিগতভাবেও বাহিনীর চলাফেরায় নজর রাখছেন। রাজ্যে মোতায়েনের আগে তিনি বাহিনীর সমস্ত আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে তাঁদের শিখিয়ে দিচ্ছেন, কীভাবে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপির হয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করতে হবে। সুব্রত বক্সির দাবি, রুট মার্চ করার সময় ভোটারদের বিজেপিকে জেতানোর অনুরোধ করার জন্যও বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন আর কে মিত্র। তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক চিঠিতে মন্তব্য করেছেন, এরকম ঘটনা নির্বাচনের ইতিহাসে অভূতপূর্ব। এতে আদর্শ আচরণবিধির সব নিয়ম লঙ্ঘিত হচ্ছে। অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক হিসেবে তিনি নিরপেক্ষতার ধার ধারছেন না। যা থেকে আমাদের আশঙ্কা, তাঁর এহেন অযাচিত প্রভাবে বিজেপি প্রার্থীরা অন্যায্য সুবিধা পেয়ে যাবেন। এটা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ার পরিপন্থী। সম্ভবত এই গুরুতর বিষয়টি হয়তো নির্বাচন কমিশনের জানা নেই। কারণ কমিশনের স্পষ্ট নির্দেশিকা রয়েছে, তিন বছরের বেশি আগে অবসর নেওয়া কোনও আধিকারিক নির্বাচনে বাহিনী মোতায়েনের মতো স্পর্শকাতর বিষয়ে সরাসরি যুক্ত থাকতে পারেন না।