রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
নির্বাচনী আচরণবিধিতে বলা আছে, ইউপিএসসি, এসএসসি, পিএসসি মতো সংস্থার মাধ্যমে কর্মী নিয়োগ হলে ভোট ঘোষণার পর নিয়োগ করতে সমস্যা নেই। কৃষি প্রযুক্তি সহায়কদের নিয়োগ পিএসসি’র মাধ্যমে হচ্ছে। পিএসসি অনেক আগেই দপ্তরের কাছে চাকরি প্রাপকদের চূড়ান্ত তালিকা পাঠিয়ে দিয়েছিল। লিখিত পরীক্ষা ও ইন্টারভিউয়ে সফল মোট ৮০৬ জনের নাম নভেম্বর মাসে পিএসসি পাঠিয়ে দেয় কৃষি দপ্তরের কাছে। কিন্তু দপ্তরের কাছে নথিপত্র যাচাই ও পুলিস ভেরিফিকেশন করান ৬৯১ জন। এই দুটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ভোট ঘোষণার আগে পর্যন্ত ১১৭ জনকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। বাকিদের নিয়োগপত্র আটকে গিয়েছে। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, এর মধ্যে একশো জনেরও বেশি চাকরিপ্রার্থীর পুলিস ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। বাকিদের হয়ে গেলেও নিয়োগপত্র দেওয়া হয়নি। কৃষি দপ্তরের ডিরেক্টরেট নিয়োগপত্র ইস্যু করছে। ভোট ঘোষণার পর এব্যাপারে কী করা হবে, জানতে চাওয়া হয় সচিবালয়ের কাছে। কিন্তু সচিবালয় থেকে ফাইল ফেরত আসেনি। নিয়োগপত্র দিলে নির্বাচনীবিধি ভাঙা হবে কি না, তা খতিয়ে দেখছে সচিবালয়। বিশেষ অনুমোদনের জন্য নির্বাচন কমিশনের কাছে আবেদন করা হবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত গ্রহণও থমকে আছে। কৃষি দপ্তরে এই কর্মীদের এখন খুবই প্রয়োজন ছিল। কৃষি প্রযুক্তি সহায়কের ৪,৭৫৮টি অনুমোদিত পদের মধ্যে ৩,৫৬৪টি খালি। কর্মীর অভাবে কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।