বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
কমিশনের অতিরিক্ত সিইও সঞ্জয় বসু বলেন, ভোটের প্রচারের জন্য কোনও গান বা বিজ্ঞাপন করতে হলে কমিশন থেকে মিডিয়া সার্টিফিকেশন নিতে হয়। আমাদের মিডিয়া ওয়াচ সেকশন জানিয়েছে, অনুমোদন ছাড়াই এই গান বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও সোশ্যাল মিডিয়ায় বাজানো হচ্ছে। গানের বিষয় নিয়েও আপত্তি উঠেছে। তৃণমূলের পক্ষ থেকে আপত্তি জানিয়ে অভিযোগ করা হয়েছে। সেই সব অভিযোগ খতিয়ে দেখে বাবুল সুপ্রিয়কে শো-কজ করার সিদ্ধান্ত নেন কমিশনের কর্তারা। সন্ধ্যায় তাঁকে শো-কজের চিঠি পাঠানো হয়েছে।
বাবুল সুপ্রিয় অবশ্য সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি ওই গান বাজারে ছাড়েননি। দলীয় কর্মীরাই ছড়িয়েছে। তবে এই গান রুচিহীন বলে আসানসোলে বাবুল সুপ্রিয়র বিরুদ্ধে এফআইআর হয়েছে। সে ব্যাপারে পশ্চিম বর্ধমানের জেলাশাসকের কাছ থেকে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের প্রথম পর্যায়ের বিজ্ঞপ্তি জারি হতেই ভোটের পারদ চড়তে শুরু করেছে। বিজ্ঞপ্তি জারির পর প্রথম দিনই বীরভূমের বিতর্কিত নেতা অনুব্রত মণ্ডলের মন্তব্য নিয়ে জেলাশাসকের রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। আর দ্বিতীয় দিনে শো-কজ করা হল বাবুল সুপ্রিয়কে। রোজই নানা ধরনের অভিযোগ আসতে শুরু করেছে কমিশনের দপ্তরে। বিজেপি এবং সিপিএমের পক্ষ থেকে অভিযোগের বহর বেশি। তৃণমূলও অভিযোগ করার ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই। এদিন পর্যন্ত সি-ভিজিল অ্যাপের মাধ্যমে ১,২৬১টি অভিযোগ জমা পড়েছে। তার মধ্যে ৭৮৮টি ক্ষেত্রে ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে কমিশন।