গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিকে, গ্র্যাজুয়েট টিচারদের একটি সংগঠন করুণাময়ী মোড় থেকে ময়ূখ ভবন পর্যন্ত মিছিল করে। টিজিটি স্কেল এবং ক্যাস বেনিফিটের দাবিতে তাদের আইনি লড়াইও চলছে। তারা একটি সভাও করে। কিন্তু বৃহত্তর গ্র্যাজুয়েট টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন নামে ওই সংগঠনের নেতাদের দাবি, পুলিস তাদের অনুমতি দিয়েও পরে মাইক ব্যবহার করতে দেয়নি। মঞ্চও খুলে নিতে বাধ্য করে। শিল্পী সমীর আইচ, শিক্ষক শিক্ষাকর্মী শিক্ষানুরাগী ঐক্যমঞ্চের যুগ্ম সম্পাদক কিঙ্কর অধিকারী, মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা সম্পাদক অনিমেষ হালদাররা উপস্থিত ছিলেন।
মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ক্লাসের পরীক্ষার জন্যও স্কুলকেই প্রশ্নপত্র তৈরি করার যে নির্দেশ দিয়েছে, তার বিরুদ্ধে সরব হয়েছে শিক্ষক সংগঠনগুলি। পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক নবকুমার কর্মকার বলেন, সব স্কুলের পক্ষে এত প্রশ্ন তৈরি করা সম্ভব নয়। সরকার প্রশ্ন পিছু যে টাকা দেয়, সেটা অপর্যাপ্ত। আমরা প্রস্তাব দিয়েছি, কয়েকটি স্কুল নিয়ে ক্লাস্টার তৈরি করা হোক। তাহলে খরচ কিছুটা কমবে। আর প্রশ্নের মানও ভালো হবে। মাধ্যমিক শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির তরফেও এই নির্দেশ পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি জমা দেওয়া হয়েছে পর্ষদে। এদিকে, বঙ্গীয় প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি আবার পাশ-ফেল প্রথা চালু সহ কয়েক দফা দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল এবং রামলীলা পার্কে একটি গণকনভেনশন করে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে একটি স্মারকলিপিও জমা দিয়েছে।