কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিন মঞ্জুলবাবুরা নিজের বাড়ির সীমানার দিকে মহোৎসবের আয়োজন করেছিলেন। যে মাঠে প্রধানমন্ত্রী এসেছিলেন সেই মাঠে ছিল তাঁদের শিবিরের খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন। অন্যদিকে, মমতা ঠাকুর নিজের বাড়ির সীমানার দিকে পৃথক মহোৎসবের আয়োজন করেছিলেন। মেলার মাঠে তাঁর শিবিরের খাওয়া-দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছিল। এদিন বড়মার মহোৎসবে কয়েক হাজার ভক্ত সামিল হয়েছিলেন। বহু বাইরের মতুয়া ভক্ত এবং মতুয়াদের দলপতি, সাধু, গোঁসাই ও পাগলরা উপস্থিত হয়েছিলেন। মঞ্জুলবাবুদের শিবিরে মাছ তথা আমিষ ও নিরামিষের আয়োজন ছিল। মমতা ঠাকুরের শিবিরে শুধু নিরামিষ। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, মহোৎসবে নিরামিষই হয়। মঞ্জুলবাবুরা মাছ করে মতুয়াদের নিয়ম ভঙ্গ করেছেন। যদিও শান্তনু ঠাকুর জানিয়েছেন, মতুয়া ভক্তরাই দু’রকম খাবারের আয়োজন চেয়েছিলেন। তাই ওই আয়োজন করা হয়েছে। যাঁরা যেটা পছন্দ তাঁরা সেটা খাবেন।
এদিকে, মঞ্জুলবাবুদের শিবিরে কৈলাস বিজয়বর্গীয় যোগ দিয়ে, বড়মার প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখেন। এবং ‘মা’কে নিয়ে একটি হিন্দি গানও গেয়েছেন। তা নিয়েও কটাক্ষ করেছে তৃণমূল শিবির। জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, বড়মা মারা গিয়েছেন। সারা দেশের ভক্তদের কাছে তথা বিদেশের ভক্তদের কাছেও একটা শোকের সময়। অথচ কৈলাসবাবুরা রাজনীতি করার জন্য এই শোকের আবহে হিন্দি গান গেয়ে গেলেন। খাদ্যমন্ত্রী বলেন, এই ঠাকুরবাড়িকে কেউ যদি নিজের পৈতৃক সম্পত্তি ভেবে থাকে তাহলে ভুল করবে। ঠাকুরবাড়ি কারও একার নয়, ঠাকুরবাড়ি হল হাজার হাজার ভক্তদের। ভক্তরাই ঠাকুরবাড়ি পরিচালিত করবেন।