পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
তৃণমূল দলের কোনও নীতি, আদর্শ, ভাবধারা নেই উল্লেখ করে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, বাংলার পুলিস স্টেশনগুলিতে এখন উর্দিধারীরা থাকেন না। বদলে থাকেন তৃণমূলের কার্ডধারী কর্মীরা। যাঁরা লাঠি হাতে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলাচ্ছেন। তার জন্যই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ এ রাজ্যে রাজনৈতিক প্রচার করতে এলে দিদি বললেন, প্লেন নামতে দেব না। পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে চলা একটি সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর কেন এত ভয়, সেই প্রশ্নও তুলেছেন নির্মলা সীতারামন। রাজ্যজুড়ে সর্বত্র একটা আতঙ্কের আবহ তৈরি হওয়ায় কোনও বিনিয়োগকারী পশ্চিমবঙ্গে লগ্নি করতে চাইছেন না বলেও মন্তব্য করেছেন দেশের প্রাক্তন শিল্প-বাণিজ্যমন্ত্রী। সেই কারণেই রাজ্যে নতুন চাকরি তৈরি হচ্ছে না বলে মনে করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বিশ্ব বাংলা শিল্প সম্মেলনে গালভরা বিনিয়োগ প্রস্তাবের যে অঙ্কের কথা শোনান, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন মোদি সরকারের এই প্রভাবশালী মন্ত্রী। তৃণমূলের পাশাপাশি কংগ্রেসকেও আক্রমণ করতে ছাড়েননি তিনি। প্রতিরক্ষামন্ত্রীর প্রশ্ন, ২০০৮ সালে মুম্বই হামলার পর কেন মনমোহন সিং সরকার পাল্টা হামলা চালাল না? তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তাঁর দাবি, পাকিস্তানকে উপযুক্ত জবাব দেওয়ার সাহস কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের ছিল না। দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে এই লোকেরাই তখন রাফায়েল কিনতে চায়নি বলেও বিতর্ক তুলে দিয়েছেন নির্মলা।