পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এই অবস্থায় এক মাস পর আগামী ১৮ এপ্রিল স্যাটে মামলাটি উঠলে নির্ধারিত দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করা সম্ভব হবে না। কারণ এফিডেভিট পেশ ও তার পাল্টা এফিডেভিট দিতেই এক মাস পার হয়ে যাবে।
কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তাঁদের আইনজীবী কাল, মঙ্গলবার ডিএ মামলার দ্রুত শুনানি চেয়ে স্যাটের কাছে আবেদন করবেন। সরকারপক্ষকে এই আবেদন করার বিষয়টি জানানো হবে। হাইকোর্টের রায়টি স্যাটকে জানানো হবে। গত ১৩ মার্চ হাইকোর্টের রায় দেওয়ার বিষয়টি জানানো সম্ভব হয়নি। কারণ বিচারপতি রঞ্জিতকুমার বাগ না থাকার কারণে মামলাটির শুনানি হয়নি। বেঞ্চের অন্য বিচারপতি সেদিনের ধার্য মামলগুলির জন্য অন্য দিন শুনানির জন্য নির্দিষ্ট করে দেন। কিন্তু ডিএ মামলাটির দিন এত পরে দেওয়া হয়েছে যে হাইকোর্ট নির্ধারিত সময়ে মামলাটির শুনানি সম্পূর্ণ করে চূড়ান্ত রায় দেওয়া যাবে না।
ডিএ মামলা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আইনি টানাপোড়েন চলছে। স্যাটের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে কর্মী সংগঠনের মামলার রায় হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ গত বছরের ৩১ আগস্ট দিয়েছিল। তারপর মামলাটি স্যাটে ফিরে যায়। ওই সময় হাইকোর্ট দুই মাসের মধ্যে মামলার নিষ্পত্তি করতে বলেছিল। কিন্তু সরকারপক্ষ হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশন করায় স্যাটে মামলা থমকে যায়।