কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, মুরলী ধর সেন লেনের বিজেপি অফিসে এখন শুধুই টিকিট-টিকিট ধ্বনি। দলীয় নেতা থেকে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষ ভিড় করছেন লোকসভার টিকিট পেতে। শনিবারই সদ্য সিপিএম এবং তৃণমূল থেকে আসা দুই বিধায়ক রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সঙ্গে দেখা করে প্রার্থী হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন বলে সূত্রের দাবি। বিশ্বস্ত সূত্রের দাবি, খগেন মুর্মু এবং দুলাল বর, দু’জনই যথাক্রমে মালদহ এবং উত্তর ২৪ পরগনার কোনও একটি আসন থেকে পদ্মফুল চিহ্নে লড়াই করতে পারেন। জঙ্গলমহলের এক প্রভাবশালী প্রাক্তন পুলিস সুপারের ভাগ্যেও লোকসভা ভোটের টিকিট জুটছে বলে দাবি। দুই মেদিনীপুরের কোনও একটা কেন্দ্রে তিনি টিকিট পেতে পারেন। রাজ্যের বিখ্যাত এক ফ্যাশন ডিজাইনার নিজে বিজেপির টিকিটে ভোটে লড়াই করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। তবে একটি নির্দিষ্ট কেন্দ্র থেকে তাঁকে দাঁড় করাতে হবে- এমন শর্ত দেওয়ায় বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। অন্যদিকে, তৃণমূল কংগ্রেস যাদবপুর ও বসিরহাট কেন্দ্রে মিমি চক্রবর্তী ও নুসরত জাহানকে দাঁড় করিয়ে দেওয়ায় চাপে পড়ে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। তারাও হন্যে হয়ে খুঁজে টলিউডের দুই জনপ্রিয় নায়িকাকে প্রার্থী হওয়ার টোপ দিয়েছে। যদিও দু’টি ক্ষেত্রেই প্রাথমিক আপত্তি জানিয়েছেন বাংলা ফিল্মের এই দুই নায়িকা। তবে বিজেপির এক শীর্ষ নেতার কথায়, সম্ভাবনা এখনও রয়েছে। কারণ তাঁরা দু’জনই ভাবার সময় চেয়েছেন। অন্যদিকে, একজন প্রাক্তন ফুটবলারও বিজেপির টিকিট পাওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন। হাওড়া কেন্দ্রের প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তাঁকে দাঁড় করাতে চাইছে বিজেপি। আজ দিল্লিতে শুরু হওয়া বৈঠকে এই সমস্ত ঝুলে থাকা বিষয়ই চূড়ান্ত হবে। সোমবার কিংবা মঙ্গলবার বিজেপির প্রথম কয়েকদফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশিত হবে বলেও মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।