পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথমত, ওই নাবালিকার পরিবার মেডিক্যাল পরীক্ষায় রাজি হয়নি। দ্বিতীয়ত, সাক্ষীদের বয়ানে ছিল বিস্তর অসঙ্গতি। তৃতীয়ত, অভিযুক্ত শিক্ষকের বাড়িতে পড়তে আসা অন্য ছাত্রছাত্রীদের এই মামলায় সাক্ষী করা হয়নি। চতুর্থত, একজন মাত্র অভিভাবককে মামলায় সাক্ষী করা হয়। পঞ্চমত, এই মামলায় অভিযুক্তের বেশ কয়েকজন বিরোধী লোকজনকেই সাক্ষী করা নিয়েও উঠেছে নানা প্রশ্ন। এদিকে, মামলা থেকে অভিযুক্ত শিক্ষকের খালাস পাওয়া নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি বিশেষ সরকারি আইনজীবী সন্দীপ ভট্টাচার্য। তবে ওই শিক্ষকের আইনজীবী অশোক বক্সি ও উত্তম ঘোষ বলেন, আমাদের মক্কেলদের যে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেওয়া হল, আদালতের রায়েই তা প্রমাণ হয়ে গেল।