কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রশাসনিক সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার রাজ্যের মুখ্যসচিবকে সাধারণত ডাকেন না। কারণ, মুখ্যসচিব অনেক সিনিয়র আইএএস অফিসার। কিন্তু রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব এদিন মুখ্যসচিবকে ওই বৈঠকের কথা জানিয়েছেন। তিনি যাবেন বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে। সেই বৈঠকে রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা নিয়ে আলোচনা হবে বলে জানা গিয়েছে। এর আগে ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার ভিডিও কনফারেন্সে এনবিডব্লু কার্যকর করা ও অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে কয়েকজন পুলিসকর্তাকে তোপ দাগেন। ১৫ দিনের মাথায় ওই বৈঠকে কত সংখ্যক এনবিডব্লু কার্যকর হয়েছে, অস্ত্র উদ্ধার হয়েছে, তার রিপোর্ট চাইবেন বলে জানা গিয়েছে।
তবে ওই বৈঠকের আগে শুক্রবার সব রাজ্যের জেলাশাসক ও পুলিস সুপারদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। ডেপুটি নির্বাচন কমিশনারের সামনে কী ধরনের রিপোর্ট পেশ করতে হবে, তাও বুঝিয়ে দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে সরকারি জায়গায় সমস্তরকমের প্রচারের ফ্লেক্স যে খুলে দেওয়া হয়েছে, তার ছবিও তুলে ধরা হবে। দ্রুততার সঙ্গে কাজ করতে নির্দেশ জারি করা হয়েছে। এমসিসি টিম সেই কাজ করছে। কোন জেলায় কত পরিমাণ খোলা হয়েছে, তার রিপোর্ট প্রতিদিন পাঠাতে হচ্ছে।
এদিকে, সি-ভিজিল অ্যাপে ১৮৩টি অভিযোগ জমা পড়েছে। সেই সব অভিযোগ খতিয়ে দেখে যেগুলির সারবত্তা রয়েছে, সেগুলির ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ অভিযোগ হচ্ছে— সরকারি জায়গায় মুখ্যমন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর ছবি সহ ফ্লেক্স লাগানো রয়েছে। সেই অভিযোগ পেয়ে তা খোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে অতিরিক্ত সিইও সঞ্জয় বসু জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গোটা রাজ্যেই হাজার দশেকের মতো এ ধরনের ফ্লেক্স ছিল, অধিকাংশই খোলা হয়েছে। উল্লেখ্য, ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন শহরে আসার আগেই মুখ্যমন্ত্রীর ছবি সহ সব হোর্ডিং খুলে নিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।