পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পূর্ত দপ্তরের ওই সূত্রটি জানিয়েছে, রাস্তার পাশাপাশি তাদের অধীনে থাকা সমস্ত সেতু রক্ষণাবেক্ষণের বিষয়েও গাইডলাইন ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। গাইডলাইন অনুযায়ী, প্রতি বছরের ফেব্রুয়ারি, মে, আগস্ট এবং নভেম্বর মাসে সেতুগুলির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে সুপারিনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ারকে রিপোর্ট দেবেন এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়াররা। কবে পরিদর্শন করেছেন, সেতুর কী অবস্থা, মেরামতির প্রয়োজন কি না, লিখিতভাবে তা জানাবেন তাঁরা। সেই রিপোর্ট অনুযায়ী সেতু পরিদর্শন করবেন সুপারিনটেন্ডিং ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর তৈরি রিপোর্ট যাবে জোনাল চিফ ইঞ্জিনিয়ারের কাছে। সেই রিপোর্ট খতিয়ে দেখে গ্রহণ করা হবে ব্যবস্থা। তাতে কোনও সমস্যা এলে, গোটা বিষয়টি পূর্ত দপ্তরের সেতু পরিদর্শন ও নজরদারি সেলের নজরে এনে তাদের মতামত বাধ্যতামূলকভাবে নিতে হবে।