পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে কাশ্মীর উপত্যকার পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় নিজের উদ্বেগের কথা জানিয়ে এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তিগত একাধিক ভাবনা ও সিদ্ধান্তের কথা ব্যক্ত করেছেন অভিষেক। কাশ্মীরে ৪২ জন জওয়ানের মৃত্যু দেশের সমস্ত নাগরিকের মতো তাঁকেও নাড়া দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। ওই ঘটনার পর, গত কয়েক দিনে এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের বিশ্লেষণে গোয়েন্দা ব্যর্থতার কথা উঠে এসেছে। বজবজে একটি সরকারি কর্মসূচিতে সোমবার অভিষেক কেন্দ্রের শাসকের উদ্দেশে বলেন, কার বাড়ির ফ্রিজে কীসের মাংস আছে, তা জেনে যাচ্ছে। কিন্তু কাশ্মীরে তিনশো কেজি আরডিএক্স ঢুকে গেল, টেরও পেল না। তাঁর এই বিষোদ্গারের নিশানায় যে সঙ্ঘ পরিবার এবং কেন্দ্রের সরকার, তা স্পষ্ট। এদিন অবশ্য অভিষেক গোয়েন্দা ব্যর্থতা সংক্রান্ত বিষয়টি বিশেষজ্ঞদের মতামত বলে উল্লেখ করেছেন। রাজনৈতিক মহলের মতে, এদিনের বক্তব্যে আগাগোড়া অভিষেকের অগ্রাধিকার ছিল দেশাত্মবোধ। তাই সাংসদ হিসেবে নিজের প্রাপ্য তিন মাসের বেতন যেমন সেনাবাহিনীর কল্যাণ তহবিলে দানের কথা ঘোষণা করেছেন, তেমনই দেশরক্ষায় দেশবাসীর কর্তব্য ও দায়বদ্ধতা নিয়েও সজাগ থাকার আবেদন জানিয়েছেন। যার জেরে প্রতি ভারতীয় পরিবার থেকে কমপক্ষে একজন প্রতিনিধি যাতে সেনাবাহিনীতে অংশ নেন, সেই ব্যাপারে আইন করার পক্ষে সওয়াল করেছেন। পাশাপাশি নাম না করে মেদি সরকারকে মনে করিয়ে দিয়েছেন, বুলেট ট্রেনের চাইতেও জওয়ানদের বুলেট নিরোধক পোশাকের সংস্থান নিশ্চিত করাকে অগ্রাধিকার দিতে চায় দেশবাসী।