বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
উল্লেখ্য, এই ঘটনা নিয়ে ১৭টি বামদল এবং শাসক তৃণমূল কংগ্রেস কলকাতার রাজপথে মিছিল বের করেছে। কেন্দ্রের শাসকদলের রাজ্য শাখা কবে এই বর্বরোচিত ঘটনা নিয়ে রাজপথে নামে, তা নিয়ে কৌতূহল তৈরি হয়েছিল। কিছুটা পরে হলেও অবশেষে গেরুয়া শিবির পথে নামছে। এ প্রসঙ্গে রাজ্য বিজেপির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক দেবশ্রী চৌধুরী বলেন, আমরা জওয়ানদের মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করি না। এদিন আমাদের কেন্দ্রীয় নেতা-মন্ত্রীরা জওয়ানদের কফিন ঘাড়ে করে বয়ে নিয়ে গিয়েছেন। এদিকে, আজ রবিবার গোটা দেশজুড়ে দু’ঘণ্টার জন্য শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় বিজেপি। এ রাজ্যে আজ বেলা ১২টা থেকে দু’টো পর্যন্ত জেলায় জেলায় শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হবে। এদিকে, এদিন কলকাতা বিমানবন্দরে প্রয়াত দুই জওয়ানের মৃতদেহ আনা হলেও রাজ্য সরকারের কোনও মন্ত্রী সেখানে হাজির হননি। এ প্রসঙ্গে দেবশ্রীদেবীর প্রতিক্রিয়া, এ নিয়ে মন্তব্য করা আমার শিষ্টাচারে বাধে। অন্যদিকে, আজ রবিবার অরাজনৈতিক সংগঠনের ব্যানারে নাগরিক সমাজের হয়ে আরও একটি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। উত্তর কলকাতার স্বামীজির বাড়ি থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত এই মিছিল যাবে।