বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
পাশাপাশি কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ইন্টেলিজেন্সের এত বড় ব্যর্থতা হল কী করে? এর জন্য দায়ী কে? কেন ৭২ ঘণ্টার রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হচ্ছে না? একজন রাজনৈতিক ব্যক্তি মারা গেলে তো শোকপালন করা হয়। তাহলে এই ঘটনার পর কেন হবে না? এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করা উচিত নয় মোটেই। কিন্তু আমি দুর্ভাগ্যের সঙ্গে দেখছি, কেউ কেউ এই ঘটনা নিয়ে রাজনীতি করছেন। জম্মু-কাশ্মীরে তো এখন রাষ্ট্রপতির শাসন চলছে। তাহলে এই ঘটনা ঘটল কী করে? কাশ্মীরের ঘটনায় সব চেয়ে প্রথমে তদন্ত করা হোক, এই ঘটনার পিছনে কারা কারা যুক্ত রয়েছে। দোষীদের চিহ্নিত করে শাস্তি দেওয়া হোক। বিরক্তির সুর মমতার গলায়, সাধারণ মানুষ আজ বলছে, এই ঘটনার পরে প্রধানমন্ত্রী কী করে ট্রেনের উদ্বোধন করতে গেলেন। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, এত বড় ঘটনার পর সর্বদলীয় বৈঠক ডাকা হল না। ডাকা হল সংসদীয় দলের বৈঠক, যেখানে লোকসভা শেষ হয়ে গিয়েছে।
বাংলার মৃত জওয়ানের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি হাওড়ার মৃত জওয়ানের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। সেখানে আমাদের মন্ত্রীকে পাঠিয়েছি। আরও দু’জন নিখোঁজ আছে। আমরা সেই সব পরিবারের পাশে সবরকমভাবে আছি।