গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
তবে, দু’বছরের কোর্স শেষ করেছেন, এমন কর্মরত শিক্ষকরাই এই সুযোগ পাবেন। তাঁরা যে অ্যাসাইনমেন্ট, ওয়ার্কশপ, প্র্যাকটিস টিচিং প্রভৃতি সফলভাবে শেষ করেছেন, সেই শংসাপত্র ডিআই’দের কাছ থেকে পর্ষদে পৌঁছতে হবে ২০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। তারপরেই এই পরীক্ষায় বসার জন্য ফর্ম দেওয়া হবে। সেটা পূরণ করে ১০০০ টাকার ডিমান্ড ড্রাফট কোনও রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কে জমা দিতে হবে। তার সঙ্গে দিতে হবে পার্ট ওয়ান বা পার্ট টু পরীক্ষার মার্কশিট। যদি কেউ দু’টি পরীক্ষাতেই বসতে ব্যর্থ হয়ে থাকেন, তাহলে তাঁকে রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট এবং অন্যান্য কাগজপত্র জমা দিতে হবে। তবেই পরীক্ষায় বসার ছাড়পত্র মিলবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রশিক্ষণ শেষ করার ছাড়পত্র রয়েছে। তার মধ্যে প্রশিক্ষণ শেষ করতে না পারলে চাকরি নিয়ে টানাটানি শুরু হয়ে যাবে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের।