গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
চিটফান্ড মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির স্বার্থে গঠিত হয়েছে এই বিশেষ আদালত। এখানেই ‘গোল্ডেন লাইফ অ্যাগ্রো ইন্ডিয়া লিমিটেড’ নামে এবং চিটফান্ড হিসেবে অভিযুক্ত সংস্থা সম্পর্কে বিচার প্রক্রিয়া চলছে। মামলাকারীদের আইনজীবী রুমেলি সরকার আদালতকে জানান, ওই সংস্থার দুই ডিরেক্টরের মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা গিয়েছে। যেহেতু মৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা চালানো যায় না, তাই এই সংবাদের সত্যতা যাচাই হওয়া দরকার।
এমন সওয়ালের ভিত্তিতে ময়নাগুড়ি ও মগরা থানার আইসিকে ওই দু’জনের মৃত্যু সংক্রান্ত তথ্য আদালতে পেশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর মগরা থানার আইসি প্রয়োজনীয় তথ্য আদালতে পেশ করেন। কিন্তু, ময়নাগুড়ির আইসি আদালতে গরহাজির ছিলেন। এরপর আদালত তাঁকে পরবর্তী শুনানির দিন সশরীরে এজলাসে হাজির থাকার নির্দেশ দেয়। কিন্তু, সেদিনও তিনি গরহাজির থাকায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে এজলাসে হাজির করতে জলপাইগুড়ির পুলিস সুপারকে নির্দেশ দেয় আদালত।
বুধবার ওই আইসি এজলাসে এলে আদালতের জিজ্ঞাসা ছিল, পরোয়ানা পাওয়ার পর দেখা করতে এলেন? জবাবে ওই পুলিসকর্তা মৃত ব্যক্তি সম্পর্কিত তথ্য পেশ করে একটি নথি (ফরওয়ার্ডিং লেটার) আদালতকে দেন। সেই নথিতে বলা হয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যস্ত থাকার কারণে তিনি আদালতে আসতে পারেননি। কেমন ছিল সেই সমস্যা, এই প্রশ্ন তুলে ওই দাবির সপক্ষে এবার ব্যাখ্যা চাইল আদালত।