গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
প্রসঙ্গত, গত ৩১ জানুয়ারি ও ১ ফেব্রুয়ারি কলকাতায় দিনভর বৈঠক করেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার সুনীল অরোরা। ৩১ জানুয়ারি বিজেপি সহ সব বিরোধী দলের পক্ষ থেকে মুখ্য নির্বাচন কমিশনারের কাছে রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতি নিয়ে অভিযোগ করা হয়। বিভিন্ন ঘটনার ভিডিও ক্লিপিংস জমা দেওয়া হয়। সেইসব অভিযোগের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, ভোটের বিজ্ঞপ্তি ঘোষণা হতেই রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনী পাঠানো হবে। সেইরকম ইঙ্গিত দিল্লি থেকে কলকাতায় নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে এসেছে।
ভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আগে প্রস্তুতি বৈঠক শেষ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এবারের ভোটে অনেক নতুন সিস্টেম চালু হতে চলেছে। এই সম্পর্কে নিচুতলার অফিসারদের অবহিত করতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব। বুধবার মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জেলাস্তরের অফিসারদের নতুন সিস্টেম সম্পর্কে বোঝানো হয়। বোঝানো হয়, আগামী ভোটের নানা ধরনের আইটি অ্যাপ্লিকেশন। এদিকে, এদিন অতিরিক্ত সিইও হিসেবে দায়িত্বভার গ্রহণ করেছেন ওঙ্কার সিং মীনা।
শুধু নিচুতলার অফিসাররা নয়, রাজনৈতিক দলগুলিকেও অবহিত করার জন্য একটি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক। আগামী ১৯ জানুয়ারি সব রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব এবং তাঁর দপ্তরের অফিসাররা। সেখানে এবারের লোকসভা ভোটে যেসব নতুন নতুন নিয়ম লাগু করা হয়েছে, সেই সম্পর্কে অবহিত করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। ১৯ ও ২০ ফেব্রুয়ারি দু’দিন রাজনৈতিক নেতা সহ বিভিন্ন স্তরের অফিসারদের প্রশিক্ষণ দেবেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এবং কমিশনের কর্তারা।