গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, গত সাড়ে চার বছরে কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারের নেওয়া একাধিক জনমুখী প্রকল্পকে আমরা মানুষের কাছে নিয়ে যাব। সেক্ষেত্রে রাজ্যের বুদ্ধিজীবী সমাজকে প্রথমে আমরা এই বার্তা দিতে চাইছি। সেই লক্ষ্যেই জেলায় জেলায় বুদ্ধিজীবী সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। অন্যদিকে, দলের বুদ্ধিজীবী সেলের আহ্বায়ক পঙ্কজ রায়ের কথায়, পশ্চিমবঙ্গ দখল করতে হলে বুদ্ধিজীবী সমাজের সমর্থন একান্ত প্রয়োজন। এক্ষেত্রে আমাদের সঙ্গে কারও সংঘাত নেই। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের সাফল্য এবং রাজ্য সরকারে ব্যর্থতা তুলে ধরতে চাই। সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য যা অত্যন্ত জরুরি। এই মুহূর্তে রাজ্য যে পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে, তাতে সাধারণ মানুষ থেকে শিল্পীসমাজের বড় অংশ ক্ষুব্ধ। আমরা বিকল্পের সন্ধানে ওই অংশের মানুষের কাছে নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরব। মূল্যবোধের রাজনীতির মাধ্যমে এ রাজ্যে ফের বদল আনা সম্ভব বলেও আত্মবিশ্বাসী মন্তব্য করেন পেশায় অধ্যাপক পঙ্কজবাবু। তাঁর দাবি, তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-মন্ত্রীদের ভয়ে বহু বুদ্ধিজীবী মানুষ সরাসরি বিজেপিকে সমর্থন জানাতে পারছেন না। তবে আড়ালে থেকে তাঁদের সমর্থনের বার্তা দিচ্ছেন। উপযুক্ত সময় এলে সবপক্ষই প্রকাশ্যে চলে আসবে বলেও জানান তিনি।