বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
শনিবার দলের জেলা সভাপতি, পর্যবেক্ষক সহ শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে গেরুয়া শিবিরের সংগঠনের এক নম্বর ব্যক্তি বলেন, যে সব জেলায় আমরা শক্তিশালী, সেখানে আর পদ্ম শিবিরের কর্মীরা মার খাবেন না। অর্থাৎ তিনি যা বলেননি, এবার বিজেপি পোক্ত জমিতে পাল্টা মার দেবে। সবমিলিয়ে লোকসভা ভোটের আগে রামলালের এই বার্তা রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, কিছুদিন আগেও এ রাজ্যে বিজেপি কর্মীরা নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় প্রকাশ্যে জানাতে সঙ্কোচ বোধ করতেন। কিন্তু ভোটের আগে তৃণমূল ভাঙানো এবং সিবিআইয়ের সক্রিয়তায় চাঙ্গা হয়েছে পদ্ম শিবির। সেই সূত্রেই এলাকায় এলাকায় বিজেপি কর্মী-নেতাদের বাড়িতে পতাকা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ভোটের আগে নিচুতলার কর্মী-নেতাদের আরও উজ্জীবিত করতে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি বুথ, মণ্ডল, জেলা স্তরের বিজেপি কার্যকর্তাদের সঙ্গে সরাসারি ভিডিও কনফারেন্স করবেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ৪৬ লক্ষ পরিবারের নাম ইতিমধ্যে রাজ্য দপ্তরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছে। সংশ্লিষ্ট পরিবারের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ করে আসন্ন নির্বাচনে তাঁদের ভোট নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিয়েছেন রামলাল। এছাড়া রাজ্যজুড়ে নিজেদের শক্তি প্রদর্শনে আগামী ২ মার্চ বাইল র্যা লি করবে বিজেপির যুব মোর্চা।