বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
ফ্রন্ট সূত্রের খবর, এর আগে চিটফান্ড কেলেঙ্কারির ঘটনায় ভুক্তভোগী আমানতকারী ও এজেন্টদের নিয়ে ধর্মতলায় ধর্নায় বসার পরিকল্পনা করেছিল সিপিএম। এমনকী, ভুক্তভোগীদের সামনে রেখে ব-কলমে বাম ও কংগ্রেস যৌথভাবে এই কর্মসূচির উদ্যোক্তা হোক— এমনও ভাবনা ছিল আলিমুদ্দিনের নেতাদের একাংশের। সেই সঙ্গে আগামী ১৩-১৪ তারিখ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন দিল্লিতে নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে ধর্নায় ব্যস্ত থাকবেন, তখনই কলকাতায় এই কর্মসূচি করার পক্ষপাতী ছিল তারা। কিন্তু ১২ তারিখ থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরুর কারণে মাইক ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা বলবৎ হবে বলে ধর্না কর্মসূচির পরিকল্পনা স্থগিত রাখতে বাধ্য হয় কলকাতা জেলা বাম নেতৃত্ব। তাছাড়া রাজধানীতে মমতার মতো জনপ্রিয় নেত্রীর পাশাপাশি বিজেপি বিরোধী একাধিক দলের শীর্ষ নেতানেত্রীরাও হাজির থাকবেন বলে প্রচারের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কলকাতায় একই দিনে এই ধরনের কর্মসূচি করা সমীচীন হবে না বলেও তারা মনে করে। তাই আপাতত ১৬ তারিখ কেন্দ্রীয় মিছিলের পরিকল্পনাই করেছে তারা।
তবে আগামী ১২ থেকে ১৮ তারিখ পর্যন্ত এই ইস্যুতে গোটা রাজ্যেই একেবারে তৃণমূল স্তরে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে ফ্রন্ট। এই পর্বের শেষে জেলা ও মহকুমা সদরে বড় জমায়েত করে ডেপুটেশন দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে নেতৃত্ব। ফ্রন্টের পাশাপাশি বাম প্রভাবিত চিটফান্ড আমানতকারী ও এজেন্ট সুরক্ষা মঞ্চকেও আলাদা করে নামাচ্ছে নেতৃত্ব। তারা কেবল বাংলাই নয়, বিভিন্ন পড়শি রাজ্য থেকেও ভুক্তভোগীদের জড়ো করে কলকাতায় বড় মিছিল বা জমায়েত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মার্চের গোড়াতেই এই কর্মসূচি হবে বলে প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে।