বিদ্যার জন্য স্থান পরিবর্তন হতে পারে। গবেষণামূলক কাজে সাফল্য আসবে। কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে ... বিশদ
বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে কৃষি, পরিকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, নগরায়ন, পর্যটন, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, পরিবহণ দপ্তরের উপর সেক্টোরাল সেশন হয়েছে। বেলা ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত বিভিন্ন হলে এই দপ্তর ভিত্তিক শিল্পসভা হয়। সেই শিল্পসভায় রাজ্যের উন্নয়নে ওই দপ্তরের কী ভূমিকা, তা ব্যাখ্যা করেন দপ্তরের প্রধান সচিব ও মন্ত্রীরা। সেখানে বিভিন্ন শিল্পসংস্থার প্রতিনিধি নানা ধরনের প্রশ্ন করেন, তার জবাব দেন মন্ত্রী ও সচিবরা। সরকার কী কী ব্যবস্থা নিয়েছে এবং ভবিষ্যতের লক্ষ্য কী, সেই জবাবও দেওয়া হয়েছে।
লজিস্টিক হাব নিয়ে প্রশ্নোত্তর পর্বে পোল্যান্ড, ইটালি ও জার্মানির শিল্পসংস্থার প্রতিনিধিরা আগ্রহ প্রকাশ করেন। পরিবহণ দপ্তরের প্রধান সচিব বি পি গোপালিকা বলেন, ডানকুনি সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে লজিস্টিক হাব করার সুযোগ রয়েছে। সেখানে তা তৈরি করতে অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেন। এছাড়াও দূষণমুক্ত গাড়ি ও জলযান সম্পর্কে বিভিন্ন বিদেশি সংস্থার নানা প্রশ্নের জবাব দেন পরিবহণ সচিব।
এদিন সকালের শিল্পসভায় পুরমন্ত্রী ও কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম নগরায়নের প্রসঙ্গে বলেন, বাংলা বদলেছে। সামগ্রিক উন্নয়ন হয়েছে। রাজ্যে ১২৫টি পুরসভা রয়েছে। আরও কিছু এলাকা পঞ্চায়েত থেকে পুরসভায় উন্নীত হতে পারে। আমরা এলাকার উন্নয়নে কিছু ডেভেলপমেন্ট অথরিটি তৈরি করেছি। এলাকাকে সুন্দর করে সাজানোর জন্য এলইডি আলো লাগানো হচ্ছে। বদলে গিয়েছে রাজ্যের চেহারা। নগরায়নের বিষয়ে লন্ডনের ট্রান্সপোর্ট অথরিটির সঙ্গে একটি ‘মউ’ স্বাক্ষর করা হয়েছে। নগরায়নের লক্ষ্যে বিনিয়োগ এলে আমরা তাকে স্বাগত জানাব।