বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করেছেন, নব্য স্নাতকরা প্রাথমিক স্কুলে ইন্টার্ন শিক্ষক হিসেবে যোগ দিতে পারবেন। পাশাপাশি, মাধ্যমিক স্কুলে ওই একই পদে নিয়োগ হওয়ার যোগ্যতা স্নাতকোত্তর কিংবা স্নাতক (অনার্স)। যাঁদের মাসিক বেতন হবে যথাক্রমে দু’হাজার এবং আড়াই হাজার। এ প্রসঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকার বলেন, দৈনিক ৬৬ টাকা ৬৬ পয়সায় ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের সরকারি সিদ্ধান্ত বাংলায় যুব সমাজকে অপমানিত করেছে। যার মূল উদ্দেশ্য, স্থায়ী শিক্ষক পদে মা-মাটি-মানুষের সরকার কোনও নিয়োগ করবে না। তাহলে রাজ্যের হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার, যাঁরা ইতিমধ্যেই স্কুল সার্ভিস কমিশনের পরীক্ষা (এসএসসি) পাশ করে বসে আছেন, কিংবা বিএড প্রশিক্ষণ নিয়েছেন, তাঁদের ভবিষ্যৎ কী? সরকারি এবং সরকারি পোষিত স্কুলের জন্য প্রস্তাবিত এই নতুন পদকে– সিভিক শিক্ষক বলেও কটাক্ষ করেছেন দেবজিৎ। শিক্ষক মহলের এই চরম অপমানের বিরুদ্ধে যুব মোর্চার তরফে লাগাতার আন্দোলন করা হবে বলেও জানান তিনি। অবিলম্বে এই ইন্টার্ন শিক্ষক সংক্রান্ত সরকারি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছেন তিনি।