গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
তৃণমূলের এই ব্রিগেডের জন্য ১০০ কোটি টাকার বেশি খরচ হয়েছে বলেও দাবি করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। তাঁর প্রশ্ন, এত টাকা কোথা থেকে এল? কার টাকা? এদিনের সমাবেশে গোটা রাজ্য থেকে চমকে-ধমকে লোক আনা হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। ভিড় বাড়াতে ব্রিগেডের সমাবেশে সরকারি-বেসরকারি বাস তুলে নিয়ে অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী, সিভিক পুলিসদের নিয়ে আসা হয়েছে। বিজেপি বিরোধী এদিনের মঞ্চে যে ক’জন নেতা হাজির হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে কতজন আসন্ন লোকসভা ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন এবং জিতে সংসদে বসার ছাড়পত্র পাবেন, তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করেছেন তিনি। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এদিনের হিন্দি-ইংরেজি মিশ্রিত ভাষণ প্রসঙ্গে দিলীপবাবুর কটাক্ষ, দিদির ভাষণ শুনে কর্মীরা হতাশ। তার হিন্দি উচ্চারণের যা দুর্দশা, তাতে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে তিনি অনেকটাই পিছিয়ে পড়েছেন। যদিও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলে হিন্দি শেখার সুযোগ রয়েছে বলেও জানান তিনি।