পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিভিন্ন রাজ্য থেকে ভিভিআইপি নেতানেত্রীরা ওই সমাবেশে আসবেন। বৃহস্পতিবার থেকেই দূর-দূরান্তের মানুষ শহরে ঢুকতে শুরু করেছে। তাদের জন্য শহর পরিষ্কার রাখা ও পানীয় জলের ব্যবস্থা করা দরকার। কলকাতার এক পুরকর্তার কথায়, বিধাননগরের সেন্ট্রাল পার্কে অনেকের থাকার ব্যবস্থা হয়েছে। সেখানে অস্থায়ী শৌচালয় বানিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছে কেএমডিএ। ডিজি (বস্তি)-কে বলা হয়েছে, লক্ষাধিক মানুষের জন্য অস্থায়ী শৌচালয় করতে হবে। ব্রিগেড সমাবেশের চারপাশে ৮০টির মতো বায়ো টয়লেট রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। সমাবেশস্থলে যাতে ধুলো না ওড়ে, সে জন্য জল ছেটানো হবে বারেবারে। পুর আধিকারিকদের কথায়, মাঠের কোথায়, কখন জল ছেটানো হবে সেই নির্দেশ দেবেন কলকাতা পুলিসের এক এডিসি পদমর্যাদার আধিকারিক। সমাবেশের দু’দিন আগেই এই কাজে লোকবল বাড়াতে নির্দেশ দেন পুর কমিশনার। সমাবেশ শেষ হওয়ার পর শহরে যাতে জঞ্জাল ও আবর্জনা পড়ে না থাকে, তার জন্য জঞ্জাল ব্যবস্থাপনা বিভাগকে সক্রিয় থাকতে নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন, ব্রিগেডে যারাই সমাবেশ করুক না কেন, প্রশাসনের তরফে প্রয়োজনীয় পরিষেবা দেওয়া হয়। রাস্তা বা অন্যত্র যাতে সাফসুতরো থাকে, তার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।