রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এদিন একই সময়ে কচুবেড়িয়ায় অতিরিক্ত জেলাশাসক নিখিলেশ মণ্ডল ও কাকদ্বীপ লট নং ৮-এ অতিরিক্ত জেলাশাসক মৃণাল রানো তাঁদের আধিকারিকদের নিয়ে ক্যাম্প ফায়ার করেন। জেলাশাসক মেলা অফিসে দাঁড়িয়ে বলেন, প্রশাসন, পুলিস, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, সরকারি বিভাগ, উপকূল বাহিনী—সকলের সম্মিলিত উদ্যোগেই লাখো লাখো তীর্থযাত্রীকে সুষ্ঠু পরিষেবা দেওয়া গিয়েছে। জেলাশাসক বলেন, এই মেলার আকর্ষণ বাড়াতে বড় ধরনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আগামী বছর সাগরে টেন্টমেলা করার চিন্তাভাবনা চলছে। রাজ্য সরকারের সামনে তা প্রস্তাব আকারে রাখা হবে।
এদিকে, বুধবার ভাঙা মেলাতেও ভিড় নজরে এসেছে। সকাল থেকেই মানুষ দলে দলে স্নান করতে আসেন। পুজো দেওয়ার ভিড়ও দেখা গিয়েছে কপিলমুনির মন্দিরে। ফিরে যাওয়ার আগে তীর্থযাত্রীদের কেউ কেউ কিনলেন শাঁখ, গামছা, পুঁথির মালা, শাড়ি।