কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
গত ৩১ আগস্ট হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্ত ও বিচারপতি শেখর বি শরাফের ডিভিশন বেঞ্চ ডিএ মামলার রায় দেন। ওই রায়ে রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ পাওয়ার অধিকার মেনে নেওয়া হয়। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের হারে রাজ্য কর্মীরা ডিএ পাবেন কি না তা নিষ্পত্তি করার দায়িত্ব স্যাটকে দেয় হাইকোর্ট। স্যাটে মামলাটির কয়েক দফায় শুনানি হয়েছে। শুনানি পর্ব শেষ হওয়ার পর সরকারের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে একটি রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়। এরপর স্যাটের তরফ থেকে জানানো হয়, হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশনের নিষ্পত্তি হওয়ার পর তাঁরা মামলাটির পরবর্তী পর্যায়ে যাবেন। ডিএ মামলার রায় দেওয়ার কাজই এখন বাকি আছে বলেও স্যাট জানিয়ে দিয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশনের শুনানি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। হাইকোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি দেবাশিস করগুপ্তর আদালতে রিভিউ পিটিশন দাখিল করা হয়েছিল। সেখানে মামলাটি প্রথম দিন উঠলে আবেদন প্রক্রিয়ায় ত্রুটি থাকার জন্য বিচারপতি নতুন করে আবেদন করার নির্দেশ দেন। নতুন আবেদন জমা পড়ে। কিন্তু তার মধ্যে প্রধান বিচারপতি অবসর নিয়ে নেন। এরপর দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দারের কাছে রিভিউ পিটিশনের শুনানির জন্য এই মামলার মূল আবেদনকারী কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ডিএ মামলার রিভিউ পিটিশনের জন্য নতুন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। মামলার রায় প্রদানকারী দুই বিচারপতির অন্যতম শেখর বি শরাফকে নবগঠিত বেঞ্চে রাখা হয়েছে। কনফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক মলয় মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহে মামলার শুনানি হবে বলে তাঁরা আশা করছেন।