বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
বিজেপি মনে করছে, লোকসভা ভোটের আগে তৃণমূলের প্রাক্তন সদস্য সৌমিত্র খাঁকে দলে যোগদান করিয়ে রাজ্য রাজনীতির লড়াইয়ে তারা শাসক দলের থেকে বেশ কয়েক ধাপ এগিয়ে গিয়েছে। সেই রেশ বজায় রেখেই এদিন দলের জাতীয় পরিষদের বৈঠকে যোগ দিতে আসা বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘সৌমিত্র খাঁকে দিয়ে এই প্রবণতা শুরু হল। তৃণমূল কংগ্রেসের ব্রিগেড সমাবেশের আগেই শাসক দলের আরও বেশকিছু হেভিওয়েট নেতা বিজেপিতে যোগ দেবেন। একইভাবে এদিন বিজেপির অন্যতম কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক তথা দলের পশ্চিমবঙ্গের ভারপ্রাপ্ত নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় বলেন, ‘লোকসভা নির্বাচনের আগে বাংলায় আরও বড় চমকের জন্য অপেক্ষা করতে হবে সকলকে।’ উল্লেখ্য, বিজেপি দীর্ঘদিন ধরেই অভিযোগ করছে, রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের দুষ্কৃতীরা তাদের কর্মীদের উপর হামলা চালাচ্ছে। অমিত শাহের উদ্বোধনী ভাষণে ‘তৃণমূলী হামলা’ নিয়ে কোনও কথা না থাকলেও গৃহীত শোকপ্রস্তাবে পশ্চিমবঙ্গের ‘নিহত বিজেপি নেতা-কর্মী’দের উল্লেখ করা হয়েছে।
রামমন্দির ইস্যুতে জল্পনা তীব্র করে এদিন অমিত শাহ বলেন, ‘রামমন্দির তৈরি করতে আমরা দায়বদ্ধ ছিলাম। এখনও আছি। আমরা নির্দিষ্ট জায়গাতেই রামমন্দির তৈরি করতে চাই। কিন্তু কংগ্রেস আমাদের বাধা দিচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘মেহুল চোকসি, নীরব মোদি, বিজয় মালিয়াকে ঋণ দেওয়া হয়েছিল কংগ্রেস আমলেই। অথচ এখন হইচই করছেন রাহুলই। দেশের চৌকিদার প্রধানমন্ত্রী কাউকেই পালিয়ে যেতে দেবেন না। সব চোরকে ধরে আনা হবে।’ অবিজেপি দলগুলির সম্ভাব্য মহাজোটেরও কড়া সমালোচনা করেন অমিত শাহ। বলেন, উত্তরপ্রদেশে গতবার এনডিএ ৭৩টি আসনে জিতেছিল, এবার তার চেয়ে অন্তত একটি আসন বেশি জিতবে।