বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিলের সর্বভারতীয় চেয়ারম্যান প্রমোদকুমার আগরওয়াল বলেন, দীর্ঘদিন ধরে স্বর্ণশিল্পীদের দাবি ছিল, তাঁদের একটি করে পরিচয়পত্র দিতে হবে। সেই কাজটি করার সঙ্গেই আমরা তার সঙ্গে সামাজিক প্রকল্পও যোগ করছি। এক লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা বিমার সুবিধা পাবেন পরিচয়কার্ডধারীরা এবং তাঁদের পরিবার। পরিবার হিসেবে সুবিধা পাবেন স্ত্রী ও দু’জন সন্তান। বিমার প্রিমিয়ামের ২৫ শতাংশ টাকা দিতে হবে সংশ্লিষ্ট কারিগরকে। বাকি ৭৫ শতাংশ বহন করবে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল। কারিগর শুধু নিজের জন্যও বিমা প্রকল্প নিতে পারেন।
কাউন্সিল জানিয়েছে, এক লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য প্রকল্পে শুধু কারিগরের বিমার ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম পড়বে সর্বাধিক ১ হাজার ৪০০ টাকা। পরিবার বিমা নিলে, তার প্রিমিয়াম মোট ২ হাজার ২০০ টাকা। এর মধ্যে ৭৫ শতাংশ কাউন্সিল বহন করায় প্রিমিয়ামের অঙ্ক দাঁড়াবে একজনের জন্য সর্বাধিক ৩৫০ টাকা এবং পরিবারের জন্য সর্বাধিক ৫৫০ টাকা। কাউন্সিল জানিয়েছে, তারা একটি তহবিল গড়েছে, যেখান থেকে ওই প্রিমিয়ামের টাকা তারা বহন করবে। সেই তহবিলের নাম দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্যকোষ। এই বিষয়ে দি জেম অ্যান্ড জুয়েলারি ন্যাশনাল রিলিফ ফাউন্ডেশেনের সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে কাউন্সিল। এখানকার কর্তারা জানিয়েছেন, যদি কেউ ওই ফাউন্ডেশনে টাকা দান করেন, তাহলে তা আয়কর আইনে ছাড়ের যোগ্য। গোটা দেশের ৫০ লক্ষ কারিগরকে এই সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি এক্সপোর্ট প্রোমোশন কাউন্সিল।