কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
৩২ বছরের ওই গৃহবধূর তরফে আইনজীবী অমিতাভ ঘোষ আদালতকে জানান, এঁর প্রথম সন্তান নষ্ট হয়। সেই কারণে এবার যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন করছিলেন। কিন্তু, ডাক্তারি পরীক্ষায় দেখা যায়, এই বয়সের ভ্রুণের মাথায় জলের পরিমাণ যা থাকা উচিত, তার চেয়ে বেশি রয়েছে এবং তা বাড়ছে। ফলে প্রথমে এক বেসরকারি ও পরে সরকারি হাসপাতালের ডাক্তারও পরীক্ষা করে বলেছেন, জন্ম নিলে এই শিশুর আয়ু হবে ক্ষণস্থায়ী। যা কাম্য নয়। তাই মা ও তাঁর গর্ভস্থ ভ্রুণের কল্যাণেই এমন মর্মান্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি। বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে আইন।
রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিলের তরফে আইনজীবী শৈবালেন্দু ভৌমিক আদালতকে জানান, এর আগেও এমন মামলা হাইকোর্টে এসেছিল। আদালত সেক্ষেত্রে এসএসকেএম হাসপাতালকে অভিজ্ঞ ডাক্তারদের নিয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে উপযুক্ত সিদ্ধান্ত নিতে বলেছিল। সেই সঙ্গে এমন পরিস্থিতির মোকাবিলায় একটি নির্দেশিকা তৈরির পরামর্শও আদালত দিয়েছিল। কিন্তু, তেমন কোনও নির্দেশিকা তৈরি হয়েছে কি না, তা তাঁর জানা নেই। তবে আদালত মনে করলে এসএসকেএম হাসপাতালকে একইরকম নির্দেশ এক্ষেত্রেও দিতে পারে। এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের তরফে বলা হয়, সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরের সঙ্গে পরামর্শ করে শুক্রবার সকালেই সরকারি দৃষ্টিভঙ্গি সম্পর্কে আদালতকে অবহিত করা হবে।