বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
ইডির তরফে আইনজীবী অভিজিৎ ভদ্র জানিয়েছেন, সেবি প্রথম রোজভ্যালির বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে মামলা শুরু করে। এই সংস্থা যে নিয়ম ভেঙে বাজার থেকে টাকা তুলেছে, তাও প্রকাশ্যে আসে। সেবির মামলার পরই ইডি রোজভ্যালির বিরুদ্ধে প্রিভেনশন অব মানি লন্ডারিং অ্যাক্টে মামলা শুরু করে। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি। রোজভ্যালি যে বিপুল অঙ্কের টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তার হদিশ মেলে। তার শুনানি চলছে সিবিআইয়ের এক নম্বর আদালতে। ইডি চাইছিল সেবির মামলাও এই আদালতে আসুক। একই আদালতে দু’টি মামলা চললে সেক্ষেত্রে অনেক সুবিধা হবে। সেই কারণেই ইডির তরফে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে পিটিশন করা হয়। কিন্তু বিচারক জানিয়ে দেন, রোজভ্যালির মামলা মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের আওতায় আসে না। ইডির আবেদন খারিজ হয়ে যায়। এই রায়কে চালেঞ্জ করে ইডি নগর দায়রা আদালতের মুখ্য বিচারকের কাছে আবেদন জানায়। ইডির আইনজীবী অভিজিৎ ভদ্র বলেন, দীর্ঘ এক বছর ধরে এই মামলার শুনানি চলে। শেষ পর্যন্ত বিচারক জানিয়ে দিয়েছেন, সিবিআইয়ের আদালতেই চলবে রোজভ্যালির বিরুদ্ধে রুজু হওয়া মানি লন্ডারিং অ্যাক্টের মামলা। অর্থাৎ একই আদালতে সেবি ও ইডি’র মামলার শুনানি হবে।