গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জাঙ্গিপাড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তমালশোভন চন্দ্র বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা আহতদের দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করি। দুর্ভাগ্যবশত স্কুলছাত্রীকে বাঁচানো যায়নি। পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা বৃহস্পতিবার থেকেই কাজ শুরু করেছেন। দ্রুত কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। জাঙ্গিপাড়া থেকে বড়াকে সংযোগকারী ওই রাস্তার উপর দুর্ঘটনায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি শিয়াখালা ব্রিজ বন্ধ করে দেওয়ার জেরে ওই পথ দিয়ে গাড়ি যাতায়াত করানো হচ্ছিল। কিন্তু, অতিরিক্ত ভারবহনকারী লরি অতিরিক্ত পরিমাণে যাওয়ার জেরেই কালভার্টটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়েছিল। এদিন লরিটি ফুরফুরার দিকে যাওয়ার সময় সকাল সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ কালভার্ট ভেঙে পড়ে। লরিটি ভেঙে পড়ার সময় ওই পথ দিয়ে সাইকেল নিয়ে গৃহশিক্ষকের কাছে যাচ্ছিল সেলিমা। দুর্ঘটনার ফলে কালভার্ট ভেঙে সেও নীচে পড়ে যায়। স্থানীয়রা তখন সেলিমাসহ আরও দু’জনকে উদ্ধার করে জাঙ্গিপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে সেলিমাকে কলকাতায় স্থানান্তরিত করা হয়। কিন্তু, কলকাতায় যাওয়ার পথেই মৃত্যু হয় ওই ছাত্রীর। এরকম এক কিশোরীর অকালমৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। দুর্ঘটনার জেরে আপাতত যান চলাচল বন্ধ রয়েছে এই রাস্তায়।