বিএনএ, বারাকপুর: এটিএম জালিয়াতি চক্রে ধৃত চার বিদেশির কাছ থেকে ৩১ লক্ষ টাকা ও ৩০ হাজার মার্কিন ডলার উদ্ধার করল পুলিস। ধৃত তুরস্ক ও বাংলাদেশিরা বৈধ পাসপোর্ট নিয়ে ভারতে এসেছিল। পুলিস সূত্রের খবর, ত্রিপুরা ও অসমে জালিয়াতি চালানোর পর কলকাতায় ঘাঁটি গেড়েছিল তারা।
উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: পঞ্চসায়রে ‘গণধর্ষণ’ কাণ্ডে এবার এক নাবালককে আটক করল কলকাতা পুলিস। ধৃত ট্যাক্সিচালক উত্তম রামকে জেরা করে ওই নাবালককে আটক করা হয়েছে। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সরাসরি ধর্ষণ না হলেও যে কায়দায় অভিযুক্ত ট্যাক্সিচালক উত্তম রাম হোমের ওই মহিলাকে যৌন নিগ্রহ করেছে, তা ধর্ষণের শামিল। আর গোটা ঘটনায় এই নাবালক তাকে সাহায্য করেছে বলে সে জেরায় জানিয়েছে। অভিযোগকারিণী সেদিন রাতে ইএম বাইপাসে একের পর এক গাড়িকে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছিলেন। পুলিস আগেই জানিয়েছিল, ওই মহিলা সেদিন পঞ্চসায়র হোম থেকে পালিয়ে ইএম বাইপাসে চলে আসেন। প্রথমে কমিন্ট পার্কের কাছে একটি ট্যাক্সিতে ওঠেন। কিছুক্ষণ পর ওই ট্যাক্সিচালককে তিনি বলেন, তাঁকে বৃদ্ধাশ্রমে নিয়ে যেতে। তিনি চালকের পাশের আসনেই বসতে চান। কিন্তু চালকের মনে হয়, মহিলার মধ্যে কিছু অস্বাভাবিকতা রয়েছে। তিনি পিয়ারলেস হাসপাতালের কাছে তাঁকে নামিয়ে দেন।
এরপর বাইপাস ধরে কিছুটা হেঁটে যাওয়ার পর অজয়নগরের দিকে যাওয়া একটি ট্যাক্সিকে হাত দেখান ওই মহিলা। সেই ট্যাক্সিরই চালক এই উত্তম রাম। মহিলা ট্যাক্সিতে উঠলে তাঁকে নিয়ে কাঠিপোতার দিকে যায় সে। অন্ধকারের মধ্যে গাড়িতে মহিলাকে নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর উত্তম তাঁকে নরেন্দ্রপুরের একটি জায়গায় নামিয়ে দেয়। তখনই তার নজরে আসে, ওই মহিলার নাক থেকে রক্ত পড়ছে। উত্তম ভয়ে পালিয়ে যায়। তবে সে পুলিসকে জানিয়েছে, কাঠিপোতার দিকে যাওয়ার সময় একটি জায়গায় ট্যাক্সি দাঁড় করিয়ে সে তার পূর্ব পরিচিত ওই কিশোরকে ডেকে নেয়। এরপর অন্ধকারের মধ্যে প্রথমে ওই নাবালক, পরে উত্তম যৌন নির্যাতন করে বলে অভিযোগ। তদন্তকারীরা গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখে অভিযুক্ত নাবালককে আটক করে। তবে তদন্তকারীদের মতে, এই ঘটনায় আরও এক-দু’জন যুক্ত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ওই নাবালককে হেফাজতে নিয়ে জেরা করা হবে বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
এরপর বাইপাস ধরে কিছুটা হেঁটে যাওয়ার পর অজয়নগরের দিকে যাওয়া একটি ট্যাক্সিকে হাত দেখান ওই মহিলা। সেই ট্যাক্সিরই চালক এই উত্তম রাম। মহিলা ট্যাক্সিতে উঠলে তাঁকে নিয়ে কাঠিপোতার দিকে যায় সে। অন্ধকারের মধ্যে গাড়িতে মহিলাকে নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযোগ। এরপর উত্তম তাঁকে নরেন্দ্রপুরের একটি জায়গায় নামিয়ে দেয়। তখনই তার নজরে আসে, ওই মহিলার নাক থেকে রক্ত পড়ছে। উত্তম ভয়ে পালিয়ে যায়। তবে সে পুলিসকে জানিয়েছে, কাঠিপোতার দিকে যাওয়ার সময় একটি জায়গায় ট্যাক্সি দাঁড় করিয়ে সে তার পূর্ব পরিচিত ওই কিশোরকে ডেকে নেয়। এরপর অন্ধকারের মধ্যে প্রথমে ওই নাবালক, পরে উত্তম যৌন নির্যাতন করে বলে অভিযোগ। তদন্তকারীরা গোটা ঘটনা খতিয়ে দেখে অভিযুক্ত নাবালককে আটক করে। তবে তদন্তকারীদের মতে, এই ঘটনায় আরও এক-দু’জন যুক্ত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। ওই নাবালককে হেফাজতে নিয়ে জেরা করা হবে বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
