বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুর থেকে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলের গেট আটকে বিক্ষোভ শুরু করে। শুধু স্কুল গেট নয়, স্কুলের সামনে নহাটা নগরউখড়া রাস্তায় বাঁশ ও কাঠ দিয়ে আটকে অবরোধ শুরু করে। ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নির্দোষ। তিনি স্কুলের পরিকাঠামো উন্নয়নে অনেক কাজ করেছেন। তিনি জামা কাপড়ের জন্য বরাদ্দ হওয়া সামান্য কিছু টাকা নয়ছয় করতে পারেন না। যদি কোনও আর্থিক তছরুপ হয়ে থাকে তাহলে সেই সংক্রান্ত প্রমাণ দেখাতে হবে। দুপুর আড়াইটা থেকে বিকেল প্রায় সাড়ে ৪টা পর্যন্ত বিক্ষোভ চালায় ছাত্রছাত্রীরা। পরে গোপালনগর থানার পুলিস এসে ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলে অবরোধ তুলে দেয়।
প্রাক্তন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নিখিলরঞ্জন তালুকদার বলেন, ছাত্রছাত্রীরা মিথ্যে চক্রান্তকে মানতে পারেনি। তাই আন্দোলনে নেমেছে। আমি বিষয়টি জানতাম না। ওদের স্লোগান শুনে বিষয়টি আমি জেনেছি। তবে আমি পথ অবরোধকে সমর্থন করি না। তবে তদন্ত হলে সমস্ত সত্য উদঘাটিত হবে। বর্তমান প্রধান শিক্ষক বিশ্বজিৎ বৈদ্য বলেন, আমি একটি সিস্টেমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি। ইতিমধ্যে প্রশাসন অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে। তাছাড়া আমি কারোর বিরুদ্ধে ব্যক্তিগতভাবে অভিযোগ করিনি। ওই সময় যাঁরা দায়িত্বপ্রাপ্ত ছিলেন তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছি। আমি সমস্ত তথ্যপ্রমাণ তদন্তকারীদের হাতে তুলে দিয়েছি। ওই সব তথ্য ছাত্রছাত্রী কিংবা অন্য কারোর হাতে তুলে দিতে পারি না। ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলনের বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই।