উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এদিন বিকেলে শিশির মঞ্চে সত্যজিৎ রায় স্মারক বক্তৃতায় ‘ফিউচার অব দ্য ইন্ডিভিজুয়াল’ শীর্ষক বিষয়ে বলেন পরিচালক কুমার সাহানি। সঙ্গে ছিলেন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায়। অন্যদিকে, সকালে আলোচনাসভার বিষয় ছিল ‘বিশ্বজুড়ে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের গৌরব কি নিম্নগামী?’ এই বিষয়ে বক্তব্য রাখেন আফগানিস্তানের পরিচালক রোয়া সাদাত, অশোক বিশ্বনাথন ও শেখর দাস। সোমবার দুপুর থেকেই নন্দন চত্বরে সিনেপ্রেমীদের ভিড় বাড়তে থাকে। বিকেলে সিনে আড্ডার বিষয় ছিল, ‘সেভেন্টি এমএম টু স্ক্রিন’। পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের পরিচালনায় এই আড্ডায় যোগ দেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়, গৌতম ঘোষ, প্রিয়াঙ্কা সরকার, অনির্বাণ ভট্টাচার্য, বিরসা দাশগুপ্ত প্রমুখ। এই আড্ডা যখন জমে উঠেছে, তখন মঞ্চের সামনে সোফায় এসে বসেন রাজ্যের মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ও ইন্দ্রনীল সেন। তাঁরা পুরো আলোচনাটাই শোনেন। এইদিন নন্দন চত্বরে দেখা গেল অভিনেত্রী মুনমুন সেনকেও। উৎসব ঘিরে তাঁর যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে দেখা গেল রাজ চক্রবর্তীকে।
হঠাৎ করে ছবির প্রদর্শন পাল্টে যাওয়া চলচ্চিত্র উৎসবের একটা বড় সমস্যা। আগাম নোটিস থাকলেও তা মূলত প্রেস কর্নার বা সংশ্লিষ্ট প্রেক্ষাগৃহে দেওয়া হয় বলে একটা বড় অংশের দর্শক সমস্যায় পড়েন। তবে এবার সেই চিত্রটা বদলেছে। গত কয়েক বছর ধরেই নন্দন চত্বরে ছবি ও দৈনন্দিন ইভেন্ট সম্পর্কে মাইকে ঘোষণা চালু হয়েছে। এবার তার সঙ্গে ছবির প্রদর্শন বদলালে সেটাও আগাম ঘোষণা করা হচ্ছে। ফলে দর্শকদের মুখে হাসি ফুটেছে। এই প্রসঙ্গে উৎসব কর্তৃপক্ষের তরফে পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী জানালেন, ‘প্রতি বছর একটু একটু করে গুণগত দিক থেকে কীভাবে উৎসবকে আরও উন্নত করা যায়, আমরা সেই চেষ্টাই করছি। ধরে নিন এটা সেদিকেই আরও একটি পদক্ষেপ।’